ফাঁকা ট্যাক্সি বে। ছবি: শৌভিক দে।
ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল শুধুমাত্র একটি সংগঠন, এআইটিইউসি। সেই একটি সংগঠনের ডাকা ধর্মঘটেই নাজেহাল হতে হল যাত্রীদের। হাওড়া, কলকাতা-সহ শহর জুড়ে রাস্তায় ট্যাক্সি সংখ্যা ছিল হাতে গোনা।
হাওড়া স্টেশন চত্বরে সকালের দিকে দুয়েকটি ট্যাক্সি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই ট্যাক্সি স্ট্যান্ড পুরোপুরি ফাঁকা হয়ে যায়। সকাল থেকেই প্রিপেড ট্যাক্সি বুথে লম্বা লাইন ছিল যাত্রীদের। একই চিত্র ধরা পড়েছে শিয়ালদহ চত্বরেও। এখানেও ট্যাক্সি না পেয়ে হয়রানির শিকার হন যাত্রীরা। যাত্রীদের অভিযোগ, অনেক ক্ষেত্রেই দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে গম্তব্যে পৌঁছতে হচ্ছে। ধর্মঘটের ডাক সত্বেও প্রশাসনের তরফ থেকে কেন কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি তা নিয়েও ক্ষোভ দেখান যাত্রীরা।
যাত্রীদের ট্যাক্সি সমস্যা সমাধানে এ দিন রাস্তায় পরিদর্শনে নামেন বেঙ্গল ট্যাক্সি অ্যাসোসিয়েশনের নেতা বিমল গুহ।
পুলিশি জুলুম নিয়ন্ত্রণ এবং ভাড়া বৃদ্ধি-সহ নানা দাবিতে বৃহস্পতিবার ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল এআইটিইউসি। যদিও এই ধর্মঘটের বিরোধিতা করেছিল সিটু এবং শাসক দলের সংগঠন প্রোগ্রেসিভ ট্যাক্সিমেন্স অ্যাসোসিয়েশন।
এই সংক্রান্ত আরও খবর জানতে ক্লিক করুন। ট্যাক্সি হয়রানির বিভিন্ন চিত্র
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy