সকালে কালনার একটি পুকুর থেকে দশম শ্রেণির ছাত্র, সুহৃৎ দাসের (ইনসেটে) দেহ মেলার পর থেকেই উত্তেজনা ছড়ায়। এসটিকেকে রোড অবরোধ করেন শহরের ১৪ নম্বর ওয়ার্ড ও হাটকালনা, কৃষ্ণদেবপুর এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় মানুষজন অভিযোগ করেন, কালনার পুরপ্রধান দেবপ্রসাদ বাগের ছেলে সুহৃতের সহপাঠী। সেই খুনে অভিযুক্ত। খুনে নাম জড়ায় পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও আর এক যুবকের। পুরপ্রধান কালনা মহকুমা হাসপাতালে এলে উত্তেজনা আরও বাড়ে। পাশের চায়ের দোকানে ঢুকিয়ে তাঁর প্রাণ বাঁচানো হয়। বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু আসেন পরিস্থিতি সামাল দিতে। তাতেও থামানো যায়নি গোলমাল। চায়ের দোকানের বাইরে চলে কাঠের টুকরো, বাঁশ নিয়ে বিক্ষোভকারীদের গোলমাল। ভাঙচুর করা হয় পুরপ্রধানের মোটরবাইক, অভিযুক্ত কাউন্সিলরের জেনারেটরের দোকান। এমনকী, পুলিশ দেবপ্রসাদবাবুকে উদ্ধার করতে এসে পুলিশের গাড়িতেও ইট ছোড়া হয়। পরে পুলিশ গ্রেফতারও করে পুরপ্রধানের ছেলেকে। সুহৃতের মা কেতকী দাস বলেন, ‘‘যতদিন বাঁচব কান্নাই সঙ্গী হয়ে গেল। আমি চাই ছেলের খুনিরা সাজা পাক।’’ নিজস্ব চিত্র।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy