তৃণমূল বিধায়ক ও অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী নিজস্ব চিত্র
রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে ‘পদ্মপাল’ বলে কটাক্ষ করলেন বারাসতের তৃণমূল বিধায়ক ও অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। বারাসত সরকারি কলেজে একটি রক্তদান শিবিরের শেষে তৃণমূলের ৩ বারের বিধায়ক বলেন, ‘‘রাজ্যপাল যে ‘পদ্মপাল’, এটা সবাই জানে। তিনি আর বিষয়টি লুকিয়ে রাখতে পারছেন না। বিজেপি বাংলায় ঢোকার তো চেষ্টা করবেই। বাংলার মেধাকে উপড়ে ফেলে দিতে হবে না! কারণ, সবই তো এই বাংলার। নোবেলজয়ী, বিজ্ঞানী, বড় বড় লেখক-- সবই বাংলার। তা ছাড়া জাতীয় সঙ্গীতও এই বাংলার। ফলে ওদের লোকেদের প্রোমোট করার জায়গা তো ওরা পাচ্ছে না। তাই বাংলা বিভাজন করতে চাইছে বিজেপি।’’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ ও তৃণমূলের তরুণ নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্য। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘বিজেপি বাংলা ভাগ করার যতই চেষ্টা করুক না কেন, সফল হবে না। কারণ, মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে রয়েছে।’’
দেবাংশু বলেন, ‘‘বিজেপি-র দাবি মেনে ২৯২ বিধানসভা কেন্দ্রেই পুনর্গণনা হোক। বিহারেও পুনর্গণনা হোক। রাজ্যে বিজেপির আসন কমবে, বিহারে ক্ষমতা চলে যাবে।’’ নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারী স্বচ্ছ ভাবে জেতেননি বলেও দাবি করেন তিনি। বলেন, ‘‘এক বার সার্ভার ডাউন আর এক বার লোডশেডিং। তার মধ্যেই জয়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হেরে গেলেন। লোডশেডিং, সার্ভার ডাউন এবং পুনর্গণনার সময়ে শুভেন্দু অধিকারী অসংবিধানিক কাজ করে থাকতে পারেন। বিজেপিকে ২০২৪ সালে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হবে না। ব্রিটিশদের তাড়ানোর প্রক্রিয়া বাংলা থেকেই শুরু হয়েছিল। বিদেশিদের দালাল বিজেপিকে তাড়ানোর প্রক্রিয়াও পশ্চিমবঙ্গে শুরু হয়েছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy