ওমানের বিরুদ্ধে ইংল্যান্ডের জয়। হাত মেলাচ্ছেন জনি বেয়ারস্টো এবং জস বাটলার। ছবি: পিটিআই।
ওমানের বিরুদ্ধে দাপটের সঙ্গে জিতল ইংল্যান্ড। পুরো ম্যাচ শেষ ১৬.৩ ওভারে। ওমান ব্যাট করল ১৩.২ ওভার। করল ৪৭ রান। সেই রান ইংল্যান্ড তুলে নিল ৩.১ ওভারে।
ওমানকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠায় ইংল্যান্ড। আদিল রশিদ ৪ উইকেট নেন। জফ্রা আর্চার এবং মার্ক উড নেন তিনটি করে উইকেট। একমাত্র রিচি টপলে কোনও উইকেট নিতে পারেননি। ১৬.৫ ওভার বাকি থাকতেই ম্যাচ জিতে নেয় ইংল্যান্ড। কী কী নজির তৈরি হল সেই ম্যাচে?
সবচেয়ে বেশি বল বাকি থাকতে জয়
ইংল্যান্ড ম্যাচ জিতল ১০১ বল বাকি থাকতে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এটাই তাদের সবচেয়ে বেশি বল বাকি থাকতে জয়। এর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের বিরুদ্ধে ৭০ বল বাকি থাকতে জিতেছিল ইংল্যান্ড। সেই রেকর্ড ভেঙে গেল বৃহস্পতিবার রাতে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাস
ইংল্যান্ডের ১০১ বল বাকি থাকতে জয়টি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে রেকর্ড। ২০১৪ সালে ৯০ বল বাকি থাকতে জিতেছিল শ্রীলঙ্কা। হারিয়ে দিয়েছিল নেদারল্যান্ডসকে। ১০ বছর আগের সেই রেকর্ড ভেঙে দিল ইংল্যান্ড।
সবচেয়ে কম রান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবচেয়ে কম রান করেছিল নেদারল্যান্ডস এবং উগান্ডা। দু’টি দলই শেষ হয়ে গিয়েছিল ৩৯ রানে। সেই রেকর্ড অক্ষত রয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে নেদারল্যান্ডসের ৪৪ রানে শেষ হয়ে যাওয়া। ওমানের ৪৭ রানের ইনিংসটি রয়েছে তৃতীয় স্থানে।
প্রথম দু’বলে ছক্কা
ব্যাট করতে নেমে ইংল্যান্ডের ফিল সল্ট প্রথম দু’টি বলেই ছক্কা মারেন। টি-টোয়েন্টির ইতিহাসে এমন ঘটনা বিরল। গত বছর স্পেন বনাম আইল অফ ম্যানের ম্যাচে ইনিংসের প্রথম দু’বলে ছক্কা হয়েছিল। তার পর বৃহস্পতিবার সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হল।
আদিল রশিদের নজির
ওমানের বিরুদ্ধে ৪ উইকেট নেন ইংরেজ স্পিনার আদিল রশিদ। টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে ইংরেজ বোলারদের সেরা বোলিংয়ের তালিকায় এটি তৃতীয় স্থানে রয়েছে। দ্বিতীয় স্থানেও তিনি রয়েছেন। প্রথম স্থানে স্যাম কারেন। তিনি একটি ম্যাচে ১০ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। ইংল্যান্ডের হয়ে তিনিই একমাত্র বোলার, যিনি ৫ উইকেট নিয়েছিলেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy