এত দিন তাঁকে বলা হত টি-টোয়েন্টি বোলিংয়ের চলমান ম্যানুয়্যাল। বলা হত, স্পিনাররাও টি-টোয়েন্টিতে কী ভাবে ম্যাচ জেতাতে পারে, তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ ইনি। যাঁর চারটে ওভার খেলতে ভয় পায় বিশ্বশ্রেষ্ঠ ব্যাটসম্যানরা। মারতে গেলে পরের বলেই দিতে হয় উইকেট। কলকাতা নাইট রাইডার্সের দু’বার আইপিএল জয়ের পিছনে সবচেয়ে বড় অবদান মনে করা হয় তাঁর।
এ বার সেই সুনীল নারিনের শ্রেষ্ঠত্বে কলঙ্ক জুড়ে গেল! তাঁর কুইকার ডেলিভারি নিয়ে জমা পড়ে গেল রিপোর্ট। সন্দেহভাজনদের তালিকায় ঢুকে গেল তাঁর নাম। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ সেমিফাইনালে খেলতে পারবেন নারিন। কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে ফের রিপোর্ট জমা পড়লে টুর্নামেন্ট থেকে বাতিল হয়ে যাবেন তিনি।
সোমবার রাতে কেকেআর-ডলফিন্স ম্যাচ শেষে মাঠের দুই আম্পায়ার অনিল চৌধুরি এবং শামসুদ্দিনের সঙ্গে তৃতীয় আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনা, এই তিন জনের মিলিত রিপোর্ট জমা পড়েছে নারিনের কুইকার ডেলিভারি নিয়ে। ভারতীয় বোর্ডের সাসপেক্ট বোলিং অ্যাকশন কমিটির কাছে এই নিয়ে আবেদন করতে পারেন নারিন। বলতে পারেন, যাতে তাঁর অ্যাকশন খুঁটিয়ে দেখা হয়।
চার বছর ধরে কেকেআরে খেলছেন ক্যারিবিয়ান মিস্ট্রি স্পিনার। কিন্তু আইপিএল বা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কখনওই তাঁর বোলিং অ্যাকশন নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy