দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক সমস্যার চিকিৎসা চলেছে তাঁর। খেলাধুলোর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে গেলে তা সামলানো অনেক সময়েই কঠিন হয়ে যায়। ঠিক সেটাই হয়েছিল নোয়া লাইলসের। সেই সমস্যা কাটাতে ফোন করেছিলেন একজনকে। তাতেই বদলে গেল সব।
প্যারিস অলিম্পিক্সের ফাইনালে নীরজ চোপড়া। যোগ্যতা অর্জন পর্ব সহজেই পার করলেন তিনি। আরও এক বার সোনার দৌড়ে টোকিয়ো অলিম্পিক্সের সোনাজয়ী।
প্যারিস অলিম্পিক্সে অঘটন ঘটালেন ভারতের কুস্তিগির বিনেশ ফোগট। বিশ্বের এক নম্বর তথা গত বারের সোনাজয়ীকে প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে হারিয়ে দিলেন তিনি।
কোয়ার্টার ফাইনাল থেকেই বিদায় নিতে হয়েছে নিশাকে। আর সেই হারের পর তাঁর কোচ বীরেন্দ্র দাহিয়ার অভিযোগ, ইচ্ছাকৃত ভাবে নিশার আঙুল ভেঙে দিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার সল গাম পাক।
১৯৮০ সালের পর থেকে অলিম্পিক্সের হকিতে সোনা জিততে পারেনি ভারত। ৪৪ বছর পরে সেই সুযোগ এসেছে। তার আগে সেমিফাইনালে জার্মানিকে হারাতে হবে হরমনপ্রীত কৌরদের।
অমিত রুইদাসকে নির্বাসনের নির্দেশ দিয়েছেন জশুয়া বার্ট। সেই আধিকারিকের সঙ্গে ভারতের পুরনো একটি সম্পর্ক রয়েছে। ‘চক দে! ইন্ডিয়া’ ছবিতে জশুয়া ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার হকি দলের কোচ।
সোমবার ফাইনালের যোগ্যতা অর্জন পর্বের দৌড়ে নেমেছিলেন অবিনাশ। সেখানে প্রতিটি হিট থেকে প্রথম পাঁচ জন সরাসরি ফাইনালে যোগ্যতা অর্জন করেন। অবিনাশ শেষ করেন পাঁচ নম্বরে।
সেমিফাইনালে ডেনমার্কের ভিক্টর অ্যাক্সেলসেনের সঙ্গে এগিয়ে গিয়েও হারেন লক্ষ্য। এ দিনও একই রোগ তাড়া করল। অ্যাক্সেলসেন সোনা জিতলেন। ফাইনালে তুড়ি মেরে জিতলেন তিনি।
টোকিয়ো অলিম্পিক্সে সোনা জিতে রাতারাতি প্রচারের আলোয় চলে এসেছিলেন নীরজ চোপড়া। প্যারিসে সেই সাফল্য ধরে রাখতে পারবেন, না কি হারাতে হবে সোনা?
অলিম্পিক্স কুস্তিতে ৬৮ কেজির কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছিলেন তিনি। আচমকা একটি চোট শেষ করে দিল নিশা দাহিয়ার স্বপ্ন। চোখের জলে অলিম্পিক্সের ম্যাতে হারলেন। শুটিংয়ের স্কিট বিভাগে পদক হারালেন মাহেশ্বরী চৌহান এবং অনন্তজিৎ নারুকাও।