টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট মূলত ব্যাটারদের খেলা। নানা প্রতিকূলতা সামলে সফল হতে হয় বোলারদের। তবু কখনও কখনও সমালোচনা শুনতে হয়। তা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন শামি।
চেন্নাইয়ের ক্রিকেটারেরা যেমন উচ্ছ্বাসে ভেসেছেন, তেমনই হতাশায় ডুবেছেন গুজরাতের ক্রিকেটারেরা। ধোনির সঙ্গে তর্ক নিয়ে যে জল্পনা তৈরি হয়েছিল, তাতেও জল ঢাললেন জাডেজা।
ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাস দিয়ে তাঁদের ভরসা আদায় করে নিতে পারেন নেহরা। সঙ্গে কার্স্টেন থাকলেও দলের রাশ থাকে তাঁর হাতেই। কাজ করেন ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাঁদের মতো করে মিশে গিয়ে।
রবিবার দুপুরেই জানিয়ে দিয়েছিলেন, এ বারের আইপিএলই তাঁর শেষ। আর ‘পিছন ফিরে তাকাবেন না’। চেন্নাই সুপার কিংসের অম্বাতি রায়ডুর আইপিএল যাত্রা শেষ হল নজির গড়েই।
টানা দু’বার ট্রফি না তুলতে পারলেও, হার্দিক যে ভাবে দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তাতে এটা বোঝা গিয়েছে, আইপিএল আগামী দিনে তাঁকেই দেখতে চলেছে। হার্দিক প্রমাণ করে দিয়েছেন, ধোনি-উত্তর যুগে তিনিই মুখ।
গত বারের আইপিএলে নবম স্থানে শেষ করেছিল চেন্নাই সুপার কিংস। সেই ব্যর্থতা ভুলে এ বার চ্যাম্পিয়ন হলেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনিরা। কোন মন্ত্রে ঘুরে দাঁড়াল চেন্নাই?
চেন্নাইয়ের ইনিংস দুলেছে পেন্ডুলামের মতো। কখনও নিজেদের পক্ষে, কখনও বিপক্ষের নিয়ন্ত্রণে। গোটা সময়টাই স্বভাবগত ভাবে তিনি শান্ত ছিলেন। শেষ বলে ম্যাচ এবং ট্রফি জিতেও ধোনির কোনও বদল হল না।
সবাই ভেবেছিলেন ট্রফিটা হাতে তুলে তিনি অবসর ঘোষণা করবেন। দলের ক্রিকেটাররা সেই মঞ্চও তৈরি করে দিয়েছিলেন। কিন্তু ধোনি বরাবরই বাকিদের থেকে আলাদা। তিনি এ বারও অবসর ঘোষণা করলেন না।
পঞ্চম বারের জন্য আইপিএল জিতলেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনি। তিনি সমার্থক হয়ে উঠলেন আইপিএলের সঙ্গে। বিরাট, রোহিতরা থাকলেও ধোনিই এ বারের আইপিএলের মুখ।
পঞ্চম বারের জন্য আইপিএল চ্যাম্পিয়ন হল চেন্নাই সুপার কিংস। বৃষ্টিবিঘ্নিত ফাইনালে গুজরাত টাইটান্সকে হারালেন মহেন্দ্র সিংহ ধোনিরা। ফাইনালে স্বপ্নভঙ্গ হার্দিক পাণ্ড্যর।