১৫ বছর কেটে গিয়েছে। এখনও বিরাট কোহলীর হাত শূন্য। দল ফাইনালে উঠলেও ট্রফি পায়নি। আইপিএল-জয়ের স্বাদ কেমন, সেটা এখনও চেখে দেখা হয়নি কোহলীর।
দীর্ঘ দিন আইপিএলে খেলার সুবাদে প্রতিযোগিতার ব্যাপারে অনেকটাই জানেন দীনেশ কার্তিক। তাই কোন দলের সমর্থন বেশি, সেটাও তাঁর অজানা নয়।
তাঁর ব্যাটের দাপটে আইপিএলে ঘুম ছুটেছে বোলারদের। ইতিমধ্যেই বিরাট কোহলীকে ছুঁয়ে ফেলা বাটলার ত্রাস হয়ে উঠতে পারেন বিশ্বক্রিকেটে।
গুজরাত একটা দল হয়ে দেখিয়েছে। সাফল্যও এসেছে। বাকি আর একটি ম্যাচ। সেটা জেতার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন মিলাররা।
টানা ব্যর্থতায় বেঙ্গালুরুর প্রথম একাদশ থেকে বাদ পড়েন সিরাজ। সেই ধাক্কাতেও ছন্দে ফেরেননি। প্লে-অফ পর্বেও তাঁর পারফরম্যান্স ছিল হতাশাজনক।
শেষ দু’বছর দুবাইয়ে ভাল পারফরম্যান্স করেছিলেন সিরাজ। সে কারণে এ বার বেঙ্গালুরু তাঁকে ধরে রাখে। কিন্তু আস্থার মর্যাদা রাখতে পারেননি তিনি।
আইপিএলে গত ১১ বছরে যে দল লিগে দ্বিতীয় স্থানে শেষ করেছে তারা ফাইনালে উঠেছে। সেই ধারা এ বারও বজায় রেখেছে রাজস্থান রয়্যালস।
পরিকল্পনা মতো প্রথম একাদশের ক্রিকেটারদের কিনতে কার্পণ্য করেনি রাজস্থান। সঙ্গে পরিকল্পনা, পরিশ্রম এবং প্রয়োগ। এই তিনের সমন্বয়েই এসেছে সাফল্য।
ভারতীয় দল না ডাকলেও ঋদ্ধিকে নিয়েই স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে গুজরাত। তাঁর উপরেই ভরসা রাখছেন মিলাররা।
জয়ের পর সঞ্জু মেনে নিয়েছেন, টস জিতে তাঁরা বাড়তি সুবিধা পেয়েছেন। প্রথম বল করার সিদ্ধান্তও তাঁদের পক্ষেই গিয়েছে। প্রশংসা করেছেন বাটলারের।