হার্দিক পান্ড্য-২ অনেক শান্ত। অনেক পরিণত। যিনি হারলে প্রকাশ্যে ভেঙে পড়েন না। আবার আইপিএল জিতলে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বসিতও হন না।
ফাইনালে হারলেও এ বারের আইপিএলে সব থেকে বেশি রান করেছেন জস বাটলার। প্রতিযোগিতা শেষে মোট ছ’টি পুরস্কার পেয়েছেন তিনি।
কোনও মুহূর্ত আনন্দের, কোনওটা দুঃখের। কোনওটা আবার মজার। আইপিএলের এমনই নানা মুহূর্ত নিয়ে আনন্দবাজার অনলাইন তৈরি করল গ্রাফিক নভেল।
এ বার কেকেআর কোচ থাকাকালীন আইপিএলে বাটলারকে পুরনো ছন্দে সেরা ক্রিকেট খেলতে দেখেছেন ম্যাকালাম।
আফগান রিস্টস্পিনার রশিদ খানের সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে তাঁর দেশের সুস্বাদু খাবার চেখে দেখার আমন্ত্রণও পেয়ে গেলেন।
দীর্ঘ দিন চোট-আঘাতে ভুগেছেন হার্দিক। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বল করতে পারেননি। চোট নিয়ে কেন খেলছেন? এমন প্রশ্ন ধেয়ে এসেছে তাঁর দিকে।
এই আইপিএলে ঋদ্ধিএবং শামি যে ভাবে একের পর এক ম্যাচ জিতিয়েছেন গুজরাতকে, সেই কৃতিত্ব তাঁদের প্রাপ্য। তবে দলগত পারফরমান্সকেই গুরুত্ব দিলেন তাঁরা।
প্রথমে জাতীয় দল থেকে বাদ, তার পর বেঙ্গালুরু থেকে ছাঁটাই। সব প্রত্যাখ্যানের জবাব দিয়ে আইপিএলে দেখা গেল চহালের পুনরুত্থান।
আইপিএলের আগে হার্দিক বলেছিলেন, আপনারা নতুন হার্দিককে দেখবেন। আইপিএল ফাইনালে বোলিং, ব্যাটিং, নেতৃত্ব— নিজেকেই ছাপিয়ে গেলেন গুজরাত অধিনায়ক।
এমনিতে মরসুমের শুরুর দিক ছাড়া আইপিএলে সে রকম আহামরি পারফরম্যান্স নেই শুভমনের। কিন্তু চাপের মুখে রবিবার ভাল খেলে দিলেন তিনি।