ক্লাবের জার্সিতে জমল না মেসি-এমবাপে জুটি। পিএসজিকে জেতাতে পারলেন না তাঁরা। হারল প্যারিসের ক্লাব। —ফাইল চিত্র
প্রথম একাদশে ছিলেন লিয়োনেল মেসি ও নেমার। পরিবর্ত হিসাবে মাঠে নেমেছিলেন কিলিয়ান এমবাপে। কিন্তু তার পরেও শেষরক্ষা হল না। বিশ্বকাপের পরে এই প্রথম বার ক্লাবের জার্সিতে একসঙ্গে খেলতে নামলেন সোনার বল ও সোনার বুটের মালিকরা। কিন্তু জমল না সেই জুটি। মরসুমে দ্বিতীয় বার হারতে হল প্যারিস সঁ জরমঁকে। এই হারের ফলে লিগ ওয়ানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের বিরুদ্ধে তাদের পয়েন্টের ব্যবধান দাঁড়াল ৩।
বিশ্বকাপ জিতে ক্লাবের জার্সিতে খেলতে নেমে আগের ম্যাচে প্যারিসকে জিতিয়েছিলেন মেসি। কিন্তু রেনের কাছে হারতে হল তাঁদের। ম্যাচে আধিপত্য দেখাল রেনে। গোটা ম্যাচে গোল লক্ষ্য করে মাত্র একটি শট মারতে পেরেছেন মেসিরা। অন্য দিকে রেনে মেরেছে ৬টি শট। ১৭টি ফাউল করেছেন প্যারিসের ফুটবলাররা। এই পরিসংখ্যান থেকেই বোঝা যাচ্ছে, দিনটা একেবারেই পিএসজির ছিল না। ছন্দে ছিলেন না মেসি, এমবাপেরা। ফলে গোলের মুখ খুলতে পারেনি দল।
অন্য দিকে ঘরের মাঠে দুরন্ত ফুটবল খেলল রেনে। পিএসজিকে হারানোর ফলে ঘরের মাঠে টানা ৯টি ম্যাচ জিতল তারা। প্রথমার্ধে কোনও গোল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে ৬৫ মিনিটের মাথায় ম্যাচের একমাত্র গোল করেন হামারি ট্রাওরে। পিছিয়ে পড়ে এমবাপেকে মাঠে নামিয়ে দেন কোচ। কিন্তু তার পরেও গোল করতে পারেনি পিএসজি। শেষ পর্যন্ত ০-১ হেরেই মাঠ ছাড়তে হয় তাঁদের।
রেনের কাছে হারলেও পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে রয়েছে পিএসজি। ১৯ ম্যাচ খেলে ৪৭ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা লেন্সের পয়েন্ট ১৯ ম্যাচে ৪৪। তৃতীয় স্থানে রয়েছে মার্সেই। ১৯ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট তাদের। অর্থাৎ, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে থাকা ক্লাবের সঙ্গে বেশি ব্যবধান নেই পিএসজির। ৩০ জানুয়ারি রেমসের বিরুদ্ধে নিজেদের পরের ম্যাচ খেলতে নামবেন মেসিরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy