দেশকে পর পর দু’বার বিশ্বকাপ জেতানোই এখন লক্ষ্য এমবাপের। ছবি: টুইটার।
একা কিলিয়নে রক্ষে নেই, এথান দোসর।
দু’জনেই এমবাপে। সম্পর্কে দুই ভাই। প্যারিস সঁ জরমঁর হয়ে একসঙ্গে খেলতে দেখা যেতে পারে দুই ভাইকে। এমবাপে বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলতে নামার ৪৮ ঘণ্টা আগে প্যারিস সঁ জরমঁর হয়ে অভিষেক হয়ে গেল তাঁর ভাই এথানের। শুক্রবার প্যারিস এফসির বিরুদ্ধে প্রীতি ম্যাচে ক্লাবের সিনিয়র দলের হয়ে প্রথম ম্যাচ খেললেন এথান এমবাপে।
দাদার মতোই প্রতিভাবান ফুটবলার এথান। তিনি স্ট্রাইকার নন। খেলেন মাঝমাঠে। ২০১৭ সাল থেকে এথান রয়েছেন প্যারিস সঁ জরমঁর অ্যাকাডেমিতে। বয়স মাত্র ১৫। এখনই তাঁকে লিয়োনেল মেসি, নেমারদের সঙ্গে খেলার যোগ্য মনে করছেন কোচ ক্রিস্টোফ গাল্টিয়ার। শুক্রবার দ্বিতীয়ার্ধে ফাবিয়ান রুইজ়ের পরিবর্ত হিসাবে এথানকে মাঠে নামান তিনি। ম্যাচটি তাঁর দল ২-১ ব্যবধানে জেতে।
সিনিয়র দলের হয়ে প্রথম ম্যাচে এথান অবশ্য এমবাপে-সুলভ ঝলক দেখাতে পারেননি। তবে যে সব ফুটবলারদের দেখে তাঁর বড় হয়ে ওঠা সেই সার্জিয়ো র্যামোস, মার্কো ভারেত্তিদের পাশে খেলার সুযোগ পেয়ে উত্তেজিত ছোট এমবাপে। সমাজমাধ্যমে সে কথা জানিয়েছেন এথান। ২০১৭ সালে মোনাকো থেকে এমবাপে যখন প্যারিস সঁ জরমঁয় এসেছিলেন, তখন সঙ্গে ভাইকেও নিয়ে আসেন। প্যারিসের অ্যাকাডেমিতে আসার পর এথানের খেলার অনেক উন্নতি হয়েছে।
দাদার মতো প্রতিভাবান হলেও দুই ভাইয়ের খেলার কিছু পার্থক্য আছে। এমবাপে মূলত ডান পায়ের ফুটবলার হলেও এথান খেলেন বাঁ পায়ে। মাঝমাঠে খেলা তৈরি করতে পারলেও প্রতিপক্ষের বক্সে তেমন বিপজ্জনক নন। এথান অনেকটা ভারেত্তির মতো ফুটবলার। চোরা গতি রয়েছে তাঁর। মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি সামলাতে পারেন। সিনিয়র দলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারলে, আগামী দিনে এথানও গোলের বল বাড়াবেন দাদা এমবাপেকে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy