শার্দূল ঠাকুর না থাকলে বিপদে পড়ত মুম্বই। দুই দল মিলিয়ে প্রথম দিন ১৩টি উইকেট পড়ল ওয়াংখেড়েতে। রঞ্জির ট্রফির ফাইনালে প্রথম দিনের শুরুতেই চাপে পড়ে গিয়েছিল মুম্বই। দিনের শেষে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে।
মুশির খান (৬), অজিঙ্ক রাহানে (৭) এবং শ্রেয়স আয়ার (৭) ব্যর্থ হলেন। তাঁরা রান না পাওয়ায় চাপে পড়ে যায় মুম্বই। সেই চাপ আরও বাড়ে হার্দিক তোমর এবং শামস মুলানি রান না পাওয়ায়। তবে শার্দূল ৬৯ বলে ৭৫ রান করে দলের মান রক্ষা করেন। সেই রান না থাকলে ২২৪ রান হত না মুম্বইয়ের। প্রথম দিনেই ১০ উইকেট চলে যায় তাদের। ৬৪.৩ ওভার ব্যাট করেন শার্দূলেরা। ওপেনার পৃথ্বী শ করেন ৪৬ রান। বিদর্ভের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন যশ ঠাকুর এবং হর্ষ দুবে। দু’টি উইকেট নেন উমেশ যাদব। একটি উইকেট নেন আদিত্য ঠাকরে।
আরও পড়ুন:
রবিবার বিদর্ভ ব্যাট করতে নেমেও দ্রুত উইকেট হারায়। দিনের শেষে ৩১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে তারাও। অথর্ব তাইড়ে ২১ রান করে অপরাজিত। কোনও রান না করে আউট ধ্রুব শোরে এবং করুণ নায়ার। আউট আমন মোখাড়ে। শেষ রঞ্জি ম্যাচ খেলতে নামা ধবল কুলকর্নি দু’টি উইকেট নিয়েছেন। একটি উইকেট নিয়েছেন শার্দূল। তিনিই দলকে ম্যাচের ফেরান। সোমবার বিদর্ভকে দ্রুত আউট করার লক্ষ্য নিয়ে নামবে মুম্বই।