Few Mobile Phones that will be remembered as iconic gadgets dgtl
Science News
হাতে হাতে ঘুরত এ সব মোবাইল, এখন স্রেফ স্মৃতি
তার জড়ানো টেলিফোনের যুগে হাতে উঠে এসেছিল মুঠোফোন। পকেটমানি জমিয়েই হোক বা উপহার হিসেবে পাওয়া— প্রথম মোবাইল হাতে পাওয়ার আনন্দই অন্য রকম ছিল। সেই সব পুরনো কথাই ফের মনে পড়ে যেতে পারে আইকনিক কয়েকটি মোবাইল ফোন দেখে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ০২ নভেম্বর ২০১৭ ১৫:২৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৯
কখনও আইকনিক মোবাইলের তালিকা তৈরি হলে বেশ উপরের দিকেই থাকবে নোকিয়া ৩৩১০। চলতি বছরের গোড়ায় বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে ফের এক বার বাজারে এসেছে এই ফোনটি।
০২০৯
প্রথম মোবাইল হিসেবে এক সময় অনেকেরই প্রথম পছন্দ ছিল নোকিয়া ১১০০। ব্যাটারি লাইফ ভাল। সঙ্গে আবার বিল্ট-ইন ফ্ল্যাশ লাইট, ৫০টি এসএমএস রাখার সুবিধা। এবং অবশ্যই সুন্দর রিংটোন। ২০০৩-এ এই মোবাইলটি লঞ্চ করেছিল ফিনল্যান্ডের সংস্থা নোকিয়া।
০৩০৯
স্মার্টফোনের দুনিয়ায় বেশ একটা স্টার স্ট্যাটাস ছিল নোকিয়া ৬৬০০-র। সিমবিয়ান ওএস এবং ভিজিএ ক্যামেরা-সহ এই মোবাইল থেকে ভিডিও কল করা যেত। এতে রয়েছে ৬ এমবি ইন্টারনাল মেমরি। সঙ্গে আবার ২.১৬ ইঞ্চির ডিসপ্লে।
০৪০৯
স্টাইল স্টেটমেন্ট বলতেই এক সময় ভেসে উঠল মোটো রেজর ভি-থ্রি-র নাম। অ্যালুমিনিয়াম বডি এবং গ্লাস স্ক্রিন দিয়ে ঢাকা এই মোবাইলের কদরই ছিল আলাদা।
০৫০৯
ছোটখাটো চেহারার ফোল্ডেড এরিকসন টি-২৮ মডেলটি সহজেই পকেটে ঢুকিয়ে রাখা যেত। ১৯৯৯-তে এটি বাজারে আসে। এক সময়কার স্লিমেস্ট মোবাইলটিতে আড়াইশো ফোন নম্বর জমা করা যেত। নিজস্ব রিংটোন তৈরি করারও সুবিধা ছিল এতে।
০৬০৯
বিজনেস ক্লাসের কাছে এক সময় অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল ব্ল্যাকবেরি পার্ল ৮১০০। কিপ্যাড ছাড়াও এতে নেভিগেশনের সুবিধার জন্য ছিল ট্র্যাকবল। ২০০৬-এর এই মোবাইলেই সবচেয়ে প্রথম ১.৩ এমপি ক্যামেরা ছিল।
০৭০৯
মোবাইল গেম-এর জন্য আলাদা কনসোল। মোবাইলের উপর-নীচে থাকার বদলে দু’পাশে ইয়ারপিস রাখার ব্যবস্থা। নানা অভিনব ফিচার সাজানো ছিল নোকিয়া এন-গেজ।
০৮০৯
সেই ২০০৭ সালে স্বয়ং স্টিভ জোবস অ্যাপল আইফোন লঞ্চ করেছিলেন। এর পর থেকে এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে বই কমেনি। চিরাচরিত কি-প্যাডের বদলে এতে রয়েছে স্ক্রিনের উপরেই টাইপ করার সুবিধা। এ ছাড়া রয়েছে কোয়াড ব্যান্ড জিএসএম সাপোর্ট-সহ একগুচ্ছ নয়া ফিচার।