দেশপ্রেমিক: স্বামী বিবেকানন্দ ও মহাত্মা গাঁধী— ভাবাদর্শের দিক থেকে গভীর একাত্মতা ছিল দু’জনের মধ্যে
সময়টা ১৮৯৩ সালের জুন মাস। দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবান থেকে প্রিটোরিয়াগামী ট্রেনে ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট কেটে সফর করছেন এক যুবা ভারতীয় ব্যারিস্টার। ভারতে পসার জমেনি, তাই শুভার্থীদের পরামর্শে ডারবানে এসেছেন ভাগ্যপরীক্ষায়। পিটারমরিসবার্গ স্টেশনে ট্রেন থামতে এক ইংরেজ অফিসার অত্যন্ত উষ্মার সঙ্গে জানতে চাইলেন, কালা আদমি হয়েও তাঁর সাহস হয় কী করে গোরাদের জন্য সংরক্ষিত ফার্স্ট ক্লাস কামরায় ওঠার? শান্ত ও মিতভাষী যুবকের উত্তর— ‘আমি ফার্স্ট ক্লাসের টিকিট কিনে ডারবান থেকে আসছি।’ ইংরেজ অফিসার হুকুম করলেন, নেমে পিছনের কামরায় চলে যেতে। যুবক অনড়। এক কনস্টেবলের সাহায্যে তাঁকে ট্রেনের কামরা থেকে নামিয়ে দেওয়া হল, মালপত্র ছুড়ে ফেলে দেওয়া হল। সারা রাত ওয়েটিং রুমে ঠান্ডায় কাঁপতে কাঁপতে রাত কাটালেন তিনি। গুজরাতের পোরবন্দরে এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম তাঁর, বিলিতি শিক্ষা ও আদবকায়দায় অভ্যস্ত, লন্ডনে গিয়ে আইন পড়েছেন, কিন্তু বর্ণবিদ্বেষের সঙ্গে এই তাঁর প্রথম পরিচয়। সে দিন আপাতনিরীহ ওই যুবক, ব্যারিস্টার এম কে গাঁধীর রক্তে জ্বলে উঠেছিল প্রতিবাদের আগুন। প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, জাতপাত-ধর্ম-বর্ণের বৈষম্যের বিরুদ্ধে লড়বেন।
এর কয়েক মাস পরের ঘটনা। ১১ সেপ্টেম্বর, ১৮৯৩। আমেরিকার শিকাগোয় বিশ্ব ধর্মমহাসভার প্রথম দিনের অধিবেশনে বক্তব্য রাখছেন ভারতীয় হিন্দু সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দ। উজ্জ্বল গৈরিক আলখাল্লায় রাজকীয় তাঁর ব্যক্তিত্ব, গভীর কৃষ্ণবর্ণ চোখে দৃঢ় প্রত্যয়, বললেন— ‘আমরা যে কেবল সকল ধর্মকে সহ্য করি তা-ই নয়, সকল ধর্মকেই আমরা সত্য বলে বিশ্বাস করি। যে ধর্মের পবিত্র সংস্কৃত ভাষায় ইংরেজি ‘এক্সক্লুশন’ (বর্জন) শব্দটি অনুবাদ করা যায় না, আমি সেই ধর্মভুক্ত বলে গর্ব অনুভব করি।’
বিশ্বের অপর প্রান্ত থেকে গাঁধীর মন আনত হল এই হিন্দু সন্ন্যাসীর চরণে। তিনিও পরে একই সুরে বলবেন, ‘নো কালচার ক্যান লিভ, ইফ হি অ্যাটেম্পটস টু বি এক্সক্লুসিভ।’ দেড় দশক পরে ভারতে এসে রাজনৈতিক নেতার ভূমিকায় কটিবাস মাত্র পরিধান করে, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োগ করবেন অহিংস-অসহযোগ ও সত্যাগ্রহের শক্তিশালী আধ্যাত্মিক অস্ত্র।
পরিব্রাজক বিবেকানন্দ ১৮৯২ সালের জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহে খান্ডোয়া হয়ে তৎকালীন বোম্বে পৌঁছন। ব্যারিস্টার রামদাস ছবিলদাস মহাশয়ের আতিথ্যে থেকে যান প্রায় দু’মাস। তখন তাঁর নাম বিবিদিষানন্দ। পরের বছর, ১৮৯৩ সালের ৩১ মে, বোম্বে জেটি থেকে জাহাজে আমেরিকার উদ্দেশে পাড়ি দিলেন। তার এক মাস আগেই গাঁধীও চলে এসেছেন ডারবানে। গাঁধী-জীবনী অনুসারে, এপ্রিল, ১৮৯৩ দক্ষিণ আফ্রিকার উদ্দেশে যাত্রা করার আগে প্রায় তিন বছর বোম্বে হাইকোর্টেই ওকালতি করেছেন। দু’জনেই বোম্বে শহরে হয়তো খুব কাছাকাছিই ঘোরাফেরা করছিলেন, অথচ উভয়ের সাক্ষাৎ হয়নি!
কিন্তু স্বামীজির প্রতিটি বক্তৃতার মুদ্রিত কপি মোহনদাস পড়তেন রীতিমতো খুঁটিয়ে। অগ্নিবর্ষী সেই সব বাণী ছুঁয়ে যেত তার মর্মস্থল। অবিনাশী লিঙ্গমকে একটি চিঠিতে (২২ জুলাই, ১৯৪১) বলেছেনও সে কথা— ‘নিশ্চিতরূপেই স্বামী বিবেকানন্দের লেখা সম্বন্ধে কারও কাছ থেকে কোনও রকম ভূমিকার আবশ্যক হয় না, পাঠকের হৃদয়ে তার আবেদন অবিনাশী!’
মেরি লুই বার্ক তাঁর গ্রন্থ ‘স্বামী বিবেকানন্দ ইন দ্য ওয়েস্ট— নিউ ডিসকভারিজ়’-এ লিখেছেন, ইউরোপ ও এশিয়ার মতোই, সুদূর দক্ষিণ আফ্রিকার একাংশে, যেখানে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনাধীন ভারতীয়রা অপমানজনক শর্তে বাস করতে বাধ্য হচ্ছিলেন, সেখানেও স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর গুরু শ্রীরামকৃষ্ণের বাণী পৌঁছে দিতে চেয়েছিলেন।
জয়পুর থেকে ২৭ ডিসেম্বর, ১৮৯৭, স্বামী শিবানন্দকে লেখা একটি চিঠিতে এর ইঙ্গিত মেলে— ‘মাদ্রাজে থাকতেই বোম্বে গুরগাঁওয়ের মিঃ শেতলুরের সঙ্গে আপনার পরিচয় হয়েছিল, তিনি আফ্রিকার ভারতীয় বাসিন্দাদের আধ্যাত্মিক অভাব পূরণের জন্য কাউকে পাঠাতে লিখেছেন।... ওখানকার শ্বেতাঙ্গরা ভারতীয়দের মোটেই ভাল চোখে দেখে না। ভারতীয়দের তত্ত্বাবধান করতে হবে, একই সঙ্গে মাথা ঠান্ডা রেখে কাজ করতে হবে, যাতে আরও বিবাদের সৃষ্টি না হয়— এই হল কাজ, দরকার একজন সত্যিকারের খাঁটি মানুষ।...আশু ফল পাবার আশা নেই; কিন্তু ভবিষ্যতে... উপকার হবে।...যদি রাজি থাকেন তবে এই পত্রের উল্লেখ করে শেতলুরকে আপনার সম্মতি জানাবেন এবং আরও খবর চেয়ে পাঠাবেন।’
স্বামীজির এই ইচ্ছা ফলপ্রসূ হতে সময় লেগেছিল। আরও খবর জানিয়েছেন ডারবানের তরুণ ভারতীয় ব্যারিস্টার, এম কে গাঁধী। তিনি তখন সেখানে জনগণের অধিকার সুরক্ষার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন। ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৮ তারিখের একটি চিঠিতে স্বামীজির বোম্বে নিবাসী এক শিষ্যকে তিনি লিখছেন—‘আমাদের এখানে একজন রিলিজিয়াস প্রিচার-এর প্রয়োজন, যাঁকে হতে হবে এখানকার সমস্ত ধর্মযাজকদের চূড়ামণি সদৃশ, সম্পূর্ণ পবিত্রহৃদয় ও নিঃস্বার্থ, যিনি নিজের ব্যয়ভার স্বয়ং বহন করতে সক্ষম।’ ব্যারিস্টার গাঁধী এই ব্যাপারে স্বামীজির ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের আবেদন জানিয়ে এ কথা লিখে চিঠি শেষ করেন যে, স্বামীজি স্বয়ং এলে তিনি তাঁর অভিযান সফল করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করবেন। চিঠিটি সেই সময় কাশ্মীর ভ্রমণরত স্বামীজিকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
এর অনেক বছর পরে, ২৭ ডিসেম্বর, ১৯০১-এ গাঁধীজি ভারতীয়দের অধিকার সংক্রান্ত একটি রেজ়লিউশন পেশ করতে কলকাতায় কংগ্রেস অধিবেশনে যোগ দিতে আসেন। আবেগভরে প্রায় পায়ে হেঁটে স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে দেখা করতে চলে আসেন বেলুড় মঠে, তাঁর নিজের কথায়—‘তাঁকে চাক্ষুষ দর্শন না করে থাকতে পারা আমার পক্ষে অসম্ভব!’ কিন্তু মঠে এসে জানতে পারেন, স্বামীজি বেলুড়ে নেই, কলকাতায়, খুবই অসুস্থ, কারও সঙ্গে দেখা করছেন না। গাঁধীজির চেয়ে বয়সে বছর ছয়েকের বড় স্বামীজি এর পর আর বেশি দিন পৃথিবীতে থাকেননি। ৪ জুলাই, ১৯০২-এ তিনি দেহরক্ষা করেন।
দুই মহামানবের প্রত্যক্ষ সাক্ষাৎ হয়নি, কিন্তু ভাবাদর্শে দিক থেকে তাঁদের ছিল গভীর একাত্মতা। মহাত্মার ক্ষেত্র রাজনীতির মঞ্চে, বিবেকানন্দের ক্ষেত্র আধ্যাত্মিক বেদিতে, কিন্তু ‘অস্পৃশ্যতা দূরীকরণ, শূদ্র জাগরণ, সর্বসাধারণের মধ্যে শিক্ষার বিস্তার’— এই লক্ষ্যে উভয়েই নিজের মতো করে ‘বহুজনহিতায় বহুজনসুখায়’ দেশ ও দেশবাসীর নিঃস্বার্থ সেবা করেছেন। যদিও স্বামীজির বিশেষ নির্দেশে রামকৃষ্ণ মিশন সক্রিয় রাজনীতি থেকে বরাবর দূরে থেকেছে।
‘দি সাগা অব আ গ্রেট সোল: লাইফ অ্যান্ড ওয়ার্ক অব স্বামী বিবেকানন্দ’ বইয়ে এই প্রসঙ্গ আছে। মহাত্মা গাঁধীর নেতৃত্বে অহিংস-অসহযোগ আন্দোলনে দেশ তখন উত্তাল, স্বদেশি আন্দোলনের প্রতি পূর্ণ সহানুভূতি সত্ত্বেও রামকৃষ্ণ মিশন তখন সক্রিয় রাজনীতি থেকে অনেক দূরে। ১৯২২ সালে স্বামী শিবানন্দ মহারাজ সঙ্ঘাধ্যক্ষ হওয়ার পর তাঁকে এই প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়। তিনি বলেছিলেন, ‘স্বামীজি যদি মনে করতেন, রাজনৈতিক আন্দোলন দ্বারা মানুষকে সাহায্য করা যাবে, তবে নিশ্চয় তা করতেন... দেশনেতাদের স্বাধীনতা আন্দোলন ও জাতির জন্য স্বার্থত্যাগ সত্যিই প্রশংসনীয়... কিন্তু আমাদের কার্যপদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। শ্রীরামকৃষ্ণ এবার ব্রহ্ম কুণ্ডলিনী জাগিয়েছেন। সেই শক্তি নানা ভাবে নানা মানুষের মধ্যে কাজ করছে...স্বামীজি আজ থেকে পঁচিশ-তিরিশ বছর আগে দেশ ও জাতির পুনরুত্থানের জন্য যে সমাধানগুলি দিয়ে গেছেন...মহাত্মা গাঁধী এখন সেসমস্ত নিয়েই আন্দোলন চালাচ্ছেন...আমাদের বিশ্বাস তাঁর মধ্যে দিয়ে মা জগদম্বার শক্তিই কাজ করছে!’
গাঁধীজির আদর্শ ও চিন্তায় বহু ক্ষেত্রে শ্রীরামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ ভাবধারার প্রতিধ্বনি। স্বামীজির আদর্শ ‘শিবজ্ঞানে জীবসেবা’— এই সেবা ‘দয়া’ নয়। তিনি বলেছেন, ‘মূর্খ মানুষকে শিক্ষার আলো দাও, দরিদ্রকে অন্ন দাও, নিজেদের মুক্তির উপায় তারা নিজেরাই খুঁজে নেবে।’ এরই সার নির্যাস গাঁধীজির স্বরাজ তত্ত্ব। অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে বিবেকানন্দ খড়্গহস্ত— “আমরা এখন বৈদান্তিকও নই, পৌরাণিকও নই, তান্ত্রিকও নই, আমরা এখন কেবল ‘ছুঁৎমার্গী’, আমাদের ধর্ম এখন রান্নাঘরে। ভাতের হাঁড়ি আমাদের ঈশ্বর, আর ধর্মমত—আমায় ছুঁয়ো না, ছুঁয়ো না, আমি মহাপবিত্র!’ স্বামীজির এই ভাবেরই ঘনীভূত রূপ অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে গাঁধীজির ‘হরিজন আন্দোলন’।
সর্বশিক্ষা ও শূদ্র জাগরণ প্রসঙ্গে স্বামীজি শিষ্য শরচ্চন্দ্র চক্রবর্তীকে বলেছিলেন, ‘...এরাই হচ্ছে জাতির মেরুদণ্ড— সব দেশে। একদিন মেথররা কলিকাতায় কাজ বন্ধ করলে হা-হুতাশ লেগে যায়, ...শ্রমজীবীরা কাজ বন্ধ করলে তোদের অন্নবস্ত্র জোটে না... আমি দিব্য চোখে দেখছি, এদের ও আমার ভেতর একই ব্রহ্ম— একই শক্তি রয়েছেন, কেবল বিকাশের তারতম্য। সর্বাঙ্গে রক্তসঞ্চার না হলে কোন দেশ কোন কালে কোথাও উঠেছে দেখেছিস?... তোরা এই mass-এর ভেতর বিদ্যার উন্মেষ যাতে হয়, তাতে লেগে যা।’
এই লক্ষ্য নিয়েই গাঁধীজির ‘সর্বোদয়’-এর ভাবনা, আর এই সকলের ভাল, সকলের উন্নতির আকাঙ্ক্ষা থেকে ‘স্বরাজ’-এর স্বপ্ন দেখেছিলেন।
৩০ জানুয়ারি, ১৯২১, স্বামীজির জন্মতিথি পূজার দিন, চিরপ্রণম্য আদর্শ বিবেকানন্দকে শ্রদ্ধা জানাতে, গাঁধীজি আবার এসেছিলেন বেলুড় মঠে, প্রায় দু’দশক পরে। তখন তিনি ব্যারিস্টার থেকে রূপান্তরিত হয়েছেন ‘মহাত্মা’য়— যে নাম দিয়েছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। মহাত্মা সে দিন বলেছিলেন— ‘আজ আমি এখানে এসেছি স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে। আমি স্বামীজির রচনা গভীর ভাবে অধ্যয়ন করেছি, এবং তার পরে দেশের প্রতি আমার ভালবাসা সহস্র গুণ বেড়ে গেছে।’
তরুণ ব্রহ্মচারী ও উপস্থিত যুবকদের উদ্দেশে বলেন—‘প্রিয় যুববৃন্দ! এই সেই পবিত্র স্থান, যেখানে স্বামী বিবেকানন্দ বাস করেছেন এবং মহাসমাধি লাভ করেছেন, এখানে এসে তাঁর ভাবধারায় অনুরঞ্জিত না হয়ে তোমরা খালি হাতে ফিরে যেয়ো না!”
৩০ জানুয়ারি ২০২১, সেই বিশেষ দিনটির শতবর্ষ পূর্তিকে স্মরণীয় করে রাখতে রামকৃষ্ণ
মিশন বিদ্যামন্দির কলেজ কর্তৃপক্ষ একটি বই প্রকাশ করেছেন, ‘রিভিজ়িটিং গাঁধী ইন আওয়ার় টাইমস’। প্রায় ১৪ বার গাঁধীজিকে হত্যার চেষ্টা করা হয়, ৩০ জানুয়ারি, ১৯৪৮ নাথুরাম গডসে-র গুলিতে গাঁধীজি শহিদের মৃত্যুবরণ করেন,
ভারতে পালিত ছ’টি শহিদ দিবসের মধ্যে দিনটি জাতীয় স্তরে পালিত হয়। এটি সর্বোদয় দিবস রূপেও ধার্য।
প্রসঙ্গত, ‘জাতি ধর্ম ও ভাষা-নিরপেক্ষ ভাবে নিঃস্বার্থ সমাজকল্যাণমূলক কাজে সক্রিয় অংশগ্রহণ’-এই গাঁধী-ভাবাদর্শের বাস্তবায়নের জন্য ১৯৯৯ সালে রামকৃষ্ণ মিশনকে ‘গাঁধী শান্তি পুরস্কার’ দেওয়া হয়।
গাঁধীজি বলতেন, ‘দি বেস্ট ওয়ে টু ফাইন্ড ইয়োরসেল্ফ ইজ় টু লুজ় ইয়োরসেল্ফ ইন দ্য সার্ভিস অব আদার্স’। সর্বধর্ম সমন্বয়ের আচার্য শ্রীরামকৃষ্ণের নামাঙ্কিত পুণ্যভূমি বেলুড় মঠে জাতির জনক মহাত্মা গাঁধীর আগমনের স্মরণীয় দিবসের শতবার্ষিকী সেই পুণ্য মুহূর্তকেই আবার স্মরণ করাল।
‘রবিবাসরীয়’ বিভাগে নিবন্ধ পাঠান। শব্দসংখ্যা ৬০০-১২০০। ইউনিকোড ব্যবহার করা বাঞ্ছনীয়। পিডিএফ-এ নয়, ওয়ার্ড ফাইল ইমেল করুন।
ইমেল: rabi.article@abp.in
সাবজেক্ট: Rabibasariya Nibandha
পাণ্ডুলিপিতে ফোন নম্বর ও সম্পূর্ণ ঠিকানা দেবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy