ছবি: সুমন চৌধুরী।
গৌরচন্দ্রিকা
অনেকে নকশাখানিতে আপনারে আপনি দেখতে পেলেও পেতে পারেন, কিন্তু বাস্তবিক সেটি যে তিনি নন তা বলা বাহুল্য।
মোহড়া
কুইনের খাসে, দেশে প্রজার দুঃখ রবে না।।
ভয়ঙ্করী বঙ্গেশ্বরী নিদান দিয়েছেন।
চপফুলুরি আর বাম্বু শিল্পের জোয়ার এনেচেন।
যা করেছেন বেশ করেচেন কতা হবে না।।
চাদ্দিকে ফাংশান চলচে। উৎসবের শেষ নেই। আজ মুড়ি উৎসব। কাল মুড়কি। হেব্বি মস্তি আর হাইট পুড়কি। কুইন নিজের একার চেষ্টায় নিজের পায়ে দাঁড়িয়েচেন। একন আর তাই সহজে বসেন না। সভায় স্ট্যান্ডবাই থাকেন। স্ট্যান্ড থাকাটা ওনার ওয়ান কিসিমের বাই। এই গ্যাঞ্জামের মধ্যে এক হেভিওয়েট কাব্য-পালোয়ান চিল্লে বোল্লে— ইমিডিয়েট এই স্টেটে মোমবাতি-শিল্প নিষিদ্ধ করা হোক। মোমবাতি হাতে নেওয়াটা অ্যাকটা স্টেট অব মাইন্ড। মোমবাতি মিছিলে কার্বনডাইঅক্সাইড উৎপন্ন হোয়ে পোরিবেশ নষ্ট করে। তার্পর হেসে কুইনের চেয়ারটা রুমাল দিয়ে সাফ করে রুমালটাকে নমো করে পকেটে ঢোকানোর সময় পাব্লিক পষ্ট দেকলো সেটা বেড়াল হয়ে গ্যাচে। কোন এক ফিচেল ফেসবুকে নোতুন-পুরনো ছবি জুড়ে পোষ্ট দিল, ‘লাল রুমাল সোবজে বেড়াল। ম্যাজিক! ম্যাজিক!!’
এ দিকে পাড়ার মোড়ে মোড়ে পয়লা বোশেখের আইটেম ঢালাও বিক্কিরি হোচ্চে। খেঁকুরে মিনসেরা গলার রগ ফুলিয়ে একটানা চিল্লিয়ে যাচ্ছে সেলসেলসেলসেলসেল! নামী বুটিকের মালকিনরা গাঁ-গঞ্জ উজাড় করে নবসাক্ষর ফিমেলদের ধরে এনেচে। মহিলাম্যাজিক স্বনির্ভর প্রোজেক্টের আন্ডারে কুর্তা, কুর্তি, পাঞ্জাবি, পাতলুন, বডিসের ওপর ত্যাড়াব্যাঁকা ফন্টে অআকখৎঢ় লিকচে। রবিন্দোনাথের দাঁড়ির ফাঁকে ফাঁকে জীবনানন্দোর পোদ্য লিকচে। মালকিনরা স্লিভলেস, তাই ইচ্ছে থাকলেও কিছুতে কুটোটি নেড়ে দুটোটি করার উপায় পাচ্চে না।
পয়লার ডিমান্ডের কতা মাতায় রেখে চোরাবাগানের মোড়, বটতলা, সোনাগাছির গলি, নন্দন চত্বর, গড়িয়াহাটায় স্টলে স্টলে আইটেম গার্লরা সঙ সেজে পয়লার আইটেম বিক্কিরি কর্চে। যাদের রেস্ত কম, তাদের জন্য এক ফালি ন্যাকড়ার ওপর শুদু লেকা ‘আ মরি’। সঙ্গে বাংলা গানের সিডি, বাংলা পানুর (লোকাল মেড) ডিভিডি, বাংলা মদ, বাংলা কামসূত্র (সচিত্র), ৭ দিনে বাংলায় কম্পিউটার শিক্ষার (হার্ডওয়্যার) আইটেম হট কেকের মতো বিকোচ্চে। পাব্লিক হামলে পড়েচে। য্যানো কাঁটালের ভুতিতে ডুমো ডুমো মাচি।
পয়লার আগের রোব্বার শহর বড় গুলজার থাকে। পানের খিলির দোকানে বেলফুলের মালার মতো গুটকার প্যাকেট ঝুলচে। প্যাকেটে পচা ফুসফুসের আবচা ছবি। ওসব কেউ পাত্তা দ্যায়না। দিচ্চেওনা। পাব্লিক আকাশের দিকে তাকিয়ে মুকে গুটকা উজাড় করে দিচ্চে তার্পর ‘এখানে ময়লা আবর্জনা ফেলিবেন না’-এর ওপর পিচিক করে থুতু ফেলে হ্যাহ্যা করে হাসচে। এম্নি এম্নিই হাসচে। পাহাড় হাসচে, জঙ্গল হাসচে বলে সমতলের মানুষ গোমড়া থাকবে ত্যামন তো কতা ছিল না বস!
ফুরফুরে হাওয়ার সঙ্গে গুটকার গয়েরের গন্ধ ভুরভুর করে বেরিয়ে য্যানো শহর মাতিয়ে তুলচে। সামনেই ভোট। বক্তিমেবাজি চলচে। লিডাররা বলচে চাদ্দিক থেকে ঘিরে লাইফ হেল করে দিন, জিভ টেনে ছিঁড়ে ফেলুন, পায়ের তল দিয়ে মেরে দিন, ঘরে ছেলে ঢুকিয়ে রেপ করিয়ে দিন, চোক গেলে দিন। শুনে অনেকে উাম ক্ল্যাপ দিচ্চে। অনেকে এসব ভিতর দিয়ে মরমে পশিয়ে তুরীয় পুলক উপভোগ কচ্চেন। কিন্তু মাথা নাড়িয়ে বলচেন, ছিছিছি, কী জমানা পড়লে!
হোয়াট্সঅ্যাপে নিউজ চ্যানেলকে সাপ্লাই করে রগড় দেকবে বলে অনেকে মোবাইলে এসব সেভ করে রাকচে। সামনের রাস্তায় পুলিশ একটা গাঁটকাটাকে টাটা সুমোয় চাপিয়ে নে যাচ্চে। টাটা গ্যাচে কুছ পরোয়া নাই। সুমো তো আচে। সুমোর পেচনে দিশি বিদিশি রিপোর্টাররা ক্যামেরা আর বুম সাম্লাতে সাম্লাতে ছুটচে। ক্রিমিনালের টাটকা বাইট লাগবে। পুলিশের সার্জ্জন, দারোগা, কনস্টেবলরা আসামির বাণী বিতরণে বাধা দিতে সুমোয় ধাঁইধপাধপ সাউন্ড কর্চে।
ও দিকে একটা রেপিস্ট আবার কোত্থেকে ক্যামেরায় কনফিডেন্ট বাইট দিচ্চে, রেপ করেচি বেশ কোরেচি কোর্বই তো! চুপচাপ রেপ নেবে। চিল্লামিল্লি না করলে মেয়েটা বেফালতু মরত না। পাব্লিক আফিমখোরদের মতো ঘোলা চোকে সব দেকচেশুনচে। মুকে কিচুই বলচে না। মনে মনে ভাবচে কার বাড়ির কোন মেয়ে বৌ রেপ হোয়েচে হোকগে। আমার বাড়ি সেফ থাকলেই হোলো। অনেকে আবার ইন্টারনেটের একটা জানালায় বিডিএসএম, একটায় ফেসবুক খুলে রেকেচে। অ্যাকবার থ্রিসাম, ফোরসাম দেকচে, অ্যাকবার ফেসবুক #ট্যাগরেপ-এ জয়েন কর্চে।
কুইন আবার গুবগুবি-শিল্পীদের জন্য মাসিক ভাতার এ্যায়লান করেচেন। এ বারের পয়লার বঙ্গ সম্মেলনে পঁাচ জন গুবগুবি-শিল্পীকে ‘গুবিশ্রী’ খেতাব দেওয়া হবে বলে জোর শোনা যাচ্চে। রাজারহাটের ওদিকটায় গুবগুবি-শিল্পতালুকের জন্য জমি অধিগ্রহণের ঘোষণা হওয়া ইস্তক সিন্ডিকেটের লোকজন কীচাঈন কর্চে। ‘নিখিল বঙ্গ সিন্ডিকেট সামলাও সমিতি’ পয়লায় ডোরিনা ক্রসিঙের সভায় উদ্বোধনী সঙ্গীত হিসেবে এক প্রমিনেন্ট কবিকে গান লিকতে বোলেচে। তিনি ভাবচেন, ফস করে রিফিউজ কোরে দিই। তোক্ষুনি শিরদাঁড়াওলা কবি হিসেবে দুগ্না কাভারেজ আদায় কোরে ছাড়বো!
সমরভেকেসন আসবো আসবো কর্চে। বাবুবিবিরা সব পাহাড়ে পালাবে। রেলের রিজারভেসন পাওয়া ভার। পাহাড়ের দিকে ডেলোয় এ বার সুদীপ্ত সেন বা গৌরী সেনদের সঙ্গে মিটিং হবার জো নেই। মড়াখাকী মিডিয়া শকুনের মতোন নজর রাকচে। গত বারের ডেলোর মিটিং নিয়ে ব্যাপক কেলো হোয়েচে। লালমোহনবাবুর ‘ডেলোয় কেলো’ বেস্টসেলার হোয়েচে। মান্নাকণ্ঠীরা ‘ডেলো বাংলোর আড্ডাটা আজ আর নেই’ গেয়ে গেয়ে গণসঙ্গীতের আসর মাত কর্চে।
‘গণ’ ব্যাপারটাকে পাব্লিক খুব লাইক কর্চে। গণধর্ষণ, গণপিটুনি, গণআন্দোলন এন্তার হচ্চে। এসবের ভিডিয়ো ক্লিপিংস তুলে ইউটিউবে দিতে পারলেই হিট আর লাইকের জোয়ার বোইচে। মিডিয়াও গণ-ঝামেলির নিউজ দেকিয়ে দেকিয়ে ফাটিয়ে দিচ্চে। বাঙ্গালী টিভি অ্যাঙ্কররা কোট টাইয়ে সেজেগুজে পুরনো সব ঘোটালার মন্তাজ বানিয়ে ঢঙ করে বোলচে: আজকের এই অ্যাক নোতুন!
সন্ধ্যা নামলেই হাফনেতা, ফুল-শয়তান, পৌনে প্রফেসর, সিকি-সোশালঅ্যাকটিভিস্টরা স্নো, পাউডার, পমেটম, রুজ, মাউথ-ফ্রেশনার বগলদাবা করে চ্যানেলে চ্যানেলে ডিসকাশনে নামচে। পায়ে পা লাগিয়ে অ্যাকে অপরের ঘাড়ে কোলে উঠে গণখেউড় কর্চে। বারমুখো মিনসেরা সন্ধ্যায় আর বারে গিয়ে নেশা কর্চে না। লুঙ্গি পরে শশামুড়ি খেতে খেতে হোমথ্যাটারে গণখেউড় দেকেই তুরীয় মৌতাত হোচ্চে। মাম্মাম আর ছোন্তুমনারা বাবানের কাচে আব্দার কর্চে: অ বাবা এগুলো দেখবো না লুঙ্গি ডান্স লুঙ্গি ডান্স। কেউ তাদের কতা কানে নিচ্চেও না, পারলে রিমোট আছড়ে তাদের মাথায় ভাঙচে।
হাউসওয়াইফরা অব্দি হিন্দি সিরিয়ালের পতলি পল্লু শাড়ির ঘোমটা আর লটকন দেওয়া পিঠকাটা ব্লাউজ পরে (হিট সিরিয়াল দ্যাকা ছেড়ে) সব পক্ষের গণখেউড় দেকচে। শেষ হোলে, উলু দিয়ে হোম-সারভিসে ডিনার অর্ডার কর্চে। উলুধ্বনির কোরাসে তামাম রাজ্যটা গার্ডেন গার্ডেন হয়ে যাচ্চে।
গুপুস্ করে নবোবরষো চলে এলো। কুইন এ বারের পয়লা উৎসবের দায়দায়িত্ব কাকশিল্পীকে সঁপে দিয়ে দিল্লি যাবার উজ্জুগ কর্চে। কাকশিল্পী অ্যাকটা দামড়া দাঁড়কাক এঁকেচে। রাজ্যের প্রতি বঞ্চনার কুচকুচে কাক্কেশ্বর ম্যাসকট। মাজখানে কুইনের সাথে কাকশিল্পীর মুক দ্যাকাদেকি তক্ বন্ধ ছিল। একন আবার পুরনো দোস্তি মাথাচাড়া দে উটেচে। এবার কালো টাকা দেশে ফেরানোর দাবিতে পয়লায় পার্লামেন্টে কালো কাকতাড়ুয়া সেজে বিক্ষোভ হবে। জেলেপাড়া আর টলিপাড়ার সঙদের রাজধানীতে জড়ো করা হোয়েচে।
ও দিকে এক হাফ-সাংবাদিকের আঙুল ফুলে কলাগাছ হোয়েচিল। লাক লাক মাইনে পেয়ে নিজেকে হিকির ভাইপো বোলে ভাবছিল। কুইনের খিদমত খাটতে গে লিকতে লিকতে হাতে হাজা আর বাতলিং মারতে মারতে মুকে ফেকো উঠিয়ে ফেলেচিল। কুইনের কলকাঠিতে অ্যাকন জেলে পচছে। আদালতে যাবার পথে অ্যাকমুক খ্রীষ্টমার্কা দাড়ি় নে কুইনের পিন্ডি চটকে দিচ্চে।
কান্ট্রিতে ঢি ঢি হয়ে গ্যাচে। রাজ্যের মাথা-মাথা মানুষগুলো চিটিং-ফান্ডের টাকায় কেনা তামাক এ্যান্ড ডুডু বোথ চেটেপুটে খেয়েচে। খেয়ে অনেকেই সামলাতে পারেনি। বমি, বদহজম, গ্যাস, বুকজ্বালায় ধড়ফড় কর্চে। কুইন বোলেচেন বিরোধীরা বাণ মারচে, এসব টলারেট কোর্বেন না। উনি আগে বেসরকারি বিরোধী ছিলেন, একন আগমার্কা সরকারি বিরোধী। বিরোধীদের ঘাঁতঘোঁত ভালই বোজেন। এ দিকে ইনভেলিড বিরোধীরা অব্দি গলা ফাটিয়ে বোলচে বাইরে কোঁচার পত্তন ভিতরে ছুঁচোর কেত্তন সঙ বড় চমৎকার। কুইন বোলেচেন আমাকে চমকাবেন না, উৎসব কোর্বো না তো শ্রাদ্ধ কোর্বো? ফিচেল ফেসবুকিরা, যাদের মা-মাসি জ্ঞান নাই, তারা বোলচে মা-মাটির রাজ্যটাকে ওয়েলেক্সে বেচে দে। রগড়ের ঠ্যালায় প.ব.-টা রগরগে হোয়ে উটচে।
এরই মোদ্যে কুইন বোল্লেন ‘পয়লায় ময়লা ধোও’ উৎসব হবে। ব্যস! চাকর, আমলা, হরকরা, সরকার, ক্যারাণী, কবি ও ম্যানেজারদের নিশ্বেস ফ্যালবার জো নাই। উৎসব সফল কোর্তে নবরত্নের সভা বোসলো। রত্নদের দুদে আলতার মতো রঙ— হাবিব ফেসানে চুল ফেরানো— শরীরটি ঘাড়ে গদ্দানে— হাতে গ্রীন রুমাল ও তোলাবাজির তেলতেলে স্টিক। গ্রীন সিগনাল দিতে বা বিরোধী পেটাতে যকন যেটা কাজে দ্যায়। হঠাৎ দেকলে বোধ হয় রাজরাজড়ার পৌত্তুর, কিন্তু পাস্ট পরিচয়ে বেরোবে তোলাতুলির তুতো ভাই।
সরকারের এক-একটি পোষা পাশবালিশ আচে। ‘যে আজ্ঞে’ ও ‘কুইন আপ্নি যা বোলচেন, তাই ঠিক’ বলার জন্য মাইনে করে নিযুক্ত রোয়েচে। শিল্পটিল্পর ব্যালায় নবডঙ্কা। কিন্তু ফি বচ্ছর ফিস্ট আর দান খয়রাতের খর্চায় ইজিলি চার পাঁচটা মাঝারি মাপের শিল্প ফাউন্ড হয়।
অ্যাং যায়, ব্যাং যায়, খলসে বলে আমিও যাই। কবি, শিল্পী, ফিলিম প্রোডিউসররা সরকারের অন্ন খেয়ে খেয়ে গায়েগতরে হোচ্চে। এসব দেকে সিরিয়ালশাশুড়ি, বুড়িহিরোইন, আইব্যাগ-ওয়ালা আইবুড়ো নায়ক, ঝিঙ্কু মামণি ও স্পটবয়রাও লাইন কোরে সরকারের হোডকোয়ার্টার পানে হামা দিতে আরম্ভ কোল্লেন। বেলাইনও হোলো বিস্তর। ইডেন গার্ডেনে ক্রিকেটখ্যামটার আসর বোসলো। খ্যামটা আর ক্ষ্যামতা ক্রমে একাকার হোয়ে গ্যালো।
এক কাঁড়ি নিউজচ্যানেল আর নিউজপেপারের কুহু কুহু কলতানে মনে হোচ্চে রিয়েলি চিরবসন্ত এসে গ্যাচে। বুদ্ধের পাকা দা়িড় গজিয়েচে দেকে সিপিয়েমরা আহ্লাদে আটখান হয়ে গ্যালো। বেওয়ারিস লুচীর ময়দা বা তইরি কাদা পেলে নিষ্কর্মা মাত্রই য্যামন একটা না একটা পুতুল তইরি করে খ্যালা করে, তেম্নি বাঙ্গালী জাতি নিজের রাজ্যিটাকে নিয়ে দুমড়ে মুচড়ে এঁঁকিয়ে বেঁকিয়ে টাল খাইয়ে তামাসা দেখতে লাগলো।
সব দেখেশুনে, কে একটা বাউলে লিখলে—
আজব সহর কলকেতা।
মোটা পাতলা গুন্ডা আঁতলা
মিছে কতার কি কেতা॥
হেথা ঘুঁটে পোড়ে গোবর হাঁসে
বলিহারি ঐক্যতা।
আজ মাথা কাটে কাল পা চাটে,
গিরগিটিদের সিট পাতা॥
টিভির ভেতর বাখোয়াজি,
মোবাইলে চুটকিবাজি,
গুজুরগুজুর হদ্দ পাজি,
তফাৎ থাকাই সার কথা॥
অবশেষে এ বছরের মতো উৎসব, আমোদ আর উল্লাস খতম হোলো। রাজ্যটা কিছু কালের মতো জুড়ুলো। এই রকমে রবিবারটা দেখ্তে দেখ্তে গ্যালো।
rishimosai@gmail.com
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy