Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Florida

লটারি জেতাই কাল হল! উকিল সেজে আসা প্রতারক মেরে পুঁতে দিল মাটিতে

ফ্লোরিডার ট্যাম্পার বাসিন্দা ছিলেন ডোরিস ডোনেগান ডি ডি মুর। এখন যে বিলের জন্য সওয়াল করছেন, সেই বিল আনার অন্যতম কারণও তিনিই। ২০০৯ সালে টাকার জন্য এক লটারিজয়ীকে খুন করেছিলেন তিনি।

সংবাদ সংস্থা
ফ্লোরিডা শেষ আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২২ ১১:৫৫
Share: Save:
০১ ২০
এক দশকেরও বেশি সময় ধরে হাজতে ডোরিস ডোনেগান ডি ডি মুর। যাবজ্জীবন হয়েছে এই মহিলার। খুনের অপরাধে। এক লটারিজয়ীকে খুন করেছিলেন তিনি। তার আগে সেই নিরীহ মানুষটির বিশ্বাস অর্জন করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছিলেন। এখন জেলে বসে আমেরিকার ফ্লোরিডায় লটারি সংক্রান্ত বিল পাশ করানোর জন্য সওয়াল করছেন।

এক দশকেরও বেশি সময় ধরে হাজতে ডোরিস ডোনেগান ডি ডি মুর। যাবজ্জীবন হয়েছে এই মহিলার। খুনের অপরাধে। এক লটারিজয়ীকে খুন করেছিলেন তিনি। তার আগে সেই নিরীহ মানুষটির বিশ্বাস অর্জন করে টাকা হাতিয়ে নিয়েছিলেন। এখন জেলে বসে আমেরিকার ফ্লোরিডায় লটারি সংক্রান্ত বিল পাশ করানোর জন্য সওয়াল করছেন।

০২ ২০
কী রয়েছে সেই বিলে? বিলে বলা হয়েছে, লটারি জেতার পর জয়ীর নাম অন্তত ৯০ দিন প্রকাশ্যে আনা যাবে না। প্রকাশ্যে আনলে অনেক সময়ই সেই জয়ী প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। বহু সময় খুন হয়েছেন। জেলে বসে মুর দাবি তুলেছেন, সময়সীমা ৯০ দিন থেকে বাড়িয়ে আরও বেশি করা দরকার।

কী রয়েছে সেই বিলে? বিলে বলা হয়েছে, লটারি জেতার পর জয়ীর নাম অন্তত ৯০ দিন প্রকাশ্যে আনা যাবে না। প্রকাশ্যে আনলে অনেক সময়ই সেই জয়ী প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। বহু সময় খুন হয়েছেন। জেলে বসে মুর দাবি তুলেছেন, সময়সীমা ৯০ দিন থেকে বাড়িয়ে আরও বেশি করা দরকার।

০৩ ২০
ফ্লোরিডার ট্যাম্পার বাসিন্দা ছিলেন ডোরিস ডোনেগান ডি ডি মুর। এখন যে বিলের জন্য সওয়াল করছেন, সেই বিল আনার অন্যতম কারণও তিনিই। ২০০৯ সালে টাকার জন্য এক লটারিজয়ীকে খুন করেছিলেন তিনি। ২০১২ সালে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।

ফ্লোরিডার ট্যাম্পার বাসিন্দা ছিলেন ডোরিস ডোনেগান ডি ডি মুর। এখন যে বিলের জন্য সওয়াল করছেন, সেই বিল আনার অন্যতম কারণও তিনিই। ২০০৯ সালে টাকার জন্য এক লটারিজয়ীকে খুন করেছিলেন তিনি। ২০১২ সালে তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়।

০৪ ২০
যদিও নিজের দোষ কখনও কবুল করেননি মুর। বার বার বলেছেন তিনি নিরপরাধ। এখন জেলে বেশে লটারিজয়ীদের পরিচয় গোপন রাখার পক্ষে সওয়াল করছেন।

যদিও নিজের দোষ কখনও কবুল করেননি মুর। বার বার বলেছেন তিনি নিরপরাধ। এখন জেলে বেশে লটারিজয়ীদের পরিচয় গোপন রাখার পক্ষে সওয়াল করছেন।

০৫ ২০
২০০৬ সালে ৩০ মিলিয়ন ডলার লটারি পেয়েছিলেন আব্রাহাম লি শেক্সপিয়ার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪৭ কোটি ৯৩ লক্ষ ৫১ হাজার ৮৩০ টাকা। পেশায় ট্রাকচালক ছিলেন। এত টাকা পাবেন, কোনও দিন স্বপ্নেও ভাবেননি আব্রাহাম।

২০০৬ সালে ৩০ মিলিয়ন ডলার লটারি পেয়েছিলেন আব্রাহাম লি শেক্সপিয়ার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ২৪৭ কোটি ৯৩ লক্ষ ৫১ হাজার ৮৩০ টাকা। পেশায় ট্রাকচালক ছিলেন। এত টাকা পাবেন, কোনও দিন স্বপ্নেও ভাবেননি আব্রাহাম।

০৬ ২০
সেই লটারি আব্রাহাম কিনেছিলেন কাকতালীয় ভাবে। ফ্লোরিডা থেকে মায়ামি যাচ্ছিলেন তিনি। সঙ্গে এক বন্ধু মাইকেল ফোর্ড। মাঝপথে ট্রাক দাঁড় করিয়ে লটারির টিকিট কিনতে গিয়েছিলেন ফোর্ড। বন্ধু আব্রাহামকে জিজ্ঞেস করেন, তাঁর জন্য কফি নিয়ে আসবেন কি না। তখনই ফোর্ডের হাতে দু’ডলার গুঁজে দিয়েছিলেন আব্রাহাম। বলেছিলেন, তাঁর জন্যও একটি লটারির টিকিট কিনে আনতে। সে দিন আব্রাহামের পকেটে ছিল মাত্র পাঁচ ডলার।

সেই লটারি আব্রাহাম কিনেছিলেন কাকতালীয় ভাবে। ফ্লোরিডা থেকে মায়ামি যাচ্ছিলেন তিনি। সঙ্গে এক বন্ধু মাইকেল ফোর্ড। মাঝপথে ট্রাক দাঁড় করিয়ে লটারির টিকিট কিনতে গিয়েছিলেন ফোর্ড। বন্ধু আব্রাহামকে জিজ্ঞেস করেন, তাঁর জন্য কফি নিয়ে আসবেন কি না। তখনই ফোর্ডের হাতে দু’ডলার গুঁজে দিয়েছিলেন আব্রাহাম। বলেছিলেন, তাঁর জন্যও একটি লটারির টিকিট কিনে আনতে। সে দিন আব্রাহামের পকেটে ছিল মাত্র পাঁচ ডলার।

০৭ ২০
পরে যখন আব্রাহাম লটারি জিতেছিলেন, তখন তাঁর ভাগ চেয়েছিলেন ফোর্ড। দাবি করেছিলেন ১০ লক্ষ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় আট কোটি ২৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা। রাজি হননি আব্রাহাম।

পরে যখন আব্রাহাম লটারি জিতেছিলেন, তখন তাঁর ভাগ চেয়েছিলেন ফোর্ড। দাবি করেছিলেন ১০ লক্ষ ডলার। ভারতীয় মুদ্রায় আট কোটি ২৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা। রাজি হননি আব্রাহাম।

০৮ ২০
সোজা আদালতে যান ফোর্ড। সেখানে অভিযোগ করেন, তাঁর ব্যাগ থেকে লটারির টিকিট চুরি করেছিলেন আব্রাহাম। আদালত অভিযোগ মানেনি।

সোজা আদালতে যান ফোর্ড। সেখানে অভিযোগ করেন, তাঁর ব্যাগ থেকে লটারির টিকিট চুরি করেছিলেন আব্রাহাম। আদালত অভিযোগ মানেনি।

০৯ ২০
লটারি সংস্থা থেকে পুরস্কারমূল্য হিসাবে একসঙ্গে নগদে ১৭ মিলিয়ন ডলার পেয়েছিলেন আব্রাহাম। ভারতীয় মুদ্রায় ১৪০ কোটি ৪৯ লক্ষ ৬৬ হাজার ৩৭ টাকা।

লটারি সংস্থা থেকে পুরস্কারমূল্য হিসাবে একসঙ্গে নগদে ১৭ মিলিয়ন ডলার পেয়েছিলেন আব্রাহাম। ভারতীয় মুদ্রায় ১৪০ কোটি ৪৯ লক্ষ ৬৬ হাজার ৩৭ টাকা।

১০ ২০
টাকা পেয়েই ফ্লোরিডার লেকল্যান্ড ছেড়ে অন্য জায়গায় বাড়ি কিনে চলে যান আব্রাহাম। লেকল্যান্ডে মূলত শ্রমিক শ্রেণির বাস ছিল। বড়লোক হয়ে সেখানে আর থাকতে চাননি আব্রাহাম।

টাকা পেয়েই ফ্লোরিডার লেকল্যান্ড ছেড়ে অন্য জায়গায় বাড়ি কিনে চলে যান আব্রাহাম। লেকল্যান্ডে মূলত শ্রমিক শ্রেণির বাস ছিল। বড়লোক হয়ে সেখানে আর থাকতে চাননি আব্রাহাম।

১১ ২০
১০ লক্ষ ডলার দিয়ে বাড়ি কিনেছিলেন একদা ট্রাকচালক। ভারতীয় মুদ্রায় আট কোটি ২৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা।

১০ লক্ষ ডলার দিয়ে বাড়ি কিনেছিলেন একদা ট্রাকচালক। ভারতীয় মুদ্রায় আট কোটি ২৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা।

১২ ২০
একটি নিসান আলটিমা গাড়ি আর নিজের জন্য একটা রোলেক্স ঘড়ি কিনেছিলেন আব্রাহাম। এটুকুই। আর খুব বেশি কিছু কেনেননি তিনি। তাতেই পড়েছিলেন বিপাকে।

একটি নিসান আলটিমা গাড়ি আর নিজের জন্য একটা রোলেক্স ঘড়ি কিনেছিলেন আব্রাহাম। এটুকুই। আর খুব বেশি কিছু কেনেননি তিনি। তাতেই পড়েছিলেন বিপাকে।

১৩ ২০
আব্রাহামের বন্ধুরা জানান, কোটি কোটি টাকা পেয়েও খুশি হতে পারছিলেন না তিনি। অবসাদ গ্রাস করছিল। কারণ বন্ধু, আত্মীয়। নিত্যদিন এসে টাকা ধার চাইতেন তাঁরা। দিতে অস্বীকার করলে আব্রাহামকে গালিগালাজ করতেন। সম্পর্ক ভেঙে যেত।

আব্রাহামের বন্ধুরা জানান, কোটি কোটি টাকা পেয়েও খুশি হতে পারছিলেন না তিনি। অবসাদ গ্রাস করছিল। কারণ বন্ধু, আত্মীয়। নিত্যদিন এসে টাকা ধার চাইতেন তাঁরা। দিতে অস্বীকার করলে আব্রাহামকে গালিগালাজ করতেন। সম্পর্ক ভেঙে যেত।

১৪ ২০
এই সময়ই আব্রাহামের সঙ্গে যোগাযোগ করেন মুর। জানান, আব্রাহামের জীবন নিয়ে বই লিখতে চান। এর পর পরিচয় বাড়লে মুর প্রস্তাব দেন, আব্রাহামের টাকাপয়সা তিনিই সামলাবেন। বিনিয়োগ করবেন। কিছুই পড়াশোনা জানতেন না আব্রাহাম। তাই মুর যা বোঝাতেন, সেটাই বুঝতেন। তাঁকে বিশ্বাস করতেন।

এই সময়ই আব্রাহামের সঙ্গে যোগাযোগ করেন মুর। জানান, আব্রাহামের জীবন নিয়ে বই লিখতে চান। এর পর পরিচয় বাড়লে মুর প্রস্তাব দেন, আব্রাহামের টাকাপয়সা তিনিই সামলাবেন। বিনিয়োগ করবেন। কিছুই পড়াশোনা জানতেন না আব্রাহাম। তাই মুর যা বোঝাতেন, সেটাই বুঝতেন। তাঁকে বিশ্বাস করতেন।

১৫ ২০
সেই সুযোগটাই নিয়েছিলেন মুর। আব্রাহামকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে ব্যবসায় ভাগীদার করেন। তাঁর থেকে ১০ লক্ষ ডলার হাতিয়ে নেন তিনি। ভারতীয় মুদ্রায় আট কোটি ২৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা। সেই টাকায় নিজের জন্য একটা শেভরোলে গাড়ি, একটি ট্রাক, একটি হামার কেনেন। এ সব কিনে চলে যান বেড়াতে। পরে মুর জানিয়েছিলেন, তাঁকে আসলে ওই টাকা উপহার দিয়েছিলেন মুর।

সেই সুযোগটাই নিয়েছিলেন মুর। আব্রাহামকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে ব্যবসায় ভাগীদার করেন। তাঁর থেকে ১০ লক্ষ ডলার হাতিয়ে নেন তিনি। ভারতীয় মুদ্রায় আট কোটি ২৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫০০ টাকা। সেই টাকায় নিজের জন্য একটা শেভরোলে গাড়ি, একটি ট্রাক, একটি হামার কেনেন। এ সব কিনে চলে যান বেড়াতে। পরে মুর জানিয়েছিলেন, তাঁকে আসলে ওই টাকা উপহার দিয়েছিলেন মুর।

১৬ ২০
২০০৯ সালে তাঁর পরিবার জানায়, আব্রাহামের খোঁজ মিলছে না। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে একটি বাড়ির পিছনে বাগান থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। সেখানে কংক্রিটের স্ল্যাবের নীচে পোঁতা ছিল দেহ।

২০০৯ সালে তাঁর পরিবার জানায়, আব্রাহামের খোঁজ মিলছে না। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে একটি বাড়ির পিছনে বাগান থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। সেখানে কংক্রিটের স্ল্যাবের নীচে পোঁতা ছিল দেহ।

১৭ ২০
২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রেফতার হন মুর। তাঁকে জেরা করে পুলিশ জানতে পারে, টাকার জন্যই আব্রাহামকে খুন করেছিলেন তিনি। তার পর নিজের এক প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ডের বাড়ির পিছনে পুঁতে দিয়েছিলেন।

২০১০ সালের ফেব্রুয়ারিতে গ্রেফতার হন মুর। তাঁকে জেরা করে পুলিশ জানতে পারে, টাকার জন্যই আব্রাহামকে খুন করেছিলেন তিনি। তার পর নিজের এক প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ডের বাড়ির পিছনে পুঁতে দিয়েছিলেন।

১৮ ২০
যদিও আব্রাহামের দেহ মেলার আগে পুলিশকে বিভ্রান্ত করেছিলেন মুর। জানিয়েছিলেন, তিনি শহর ছেড়ে চলে গিয়েছেন। লোকজন টাকা ধার চাইত। তাই বিরক্ত হয়ে চলে গিয়েছিলেন তিনি।

যদিও আব্রাহামের দেহ মেলার আগে পুলিশকে বিভ্রান্ত করেছিলেন মুর। জানিয়েছিলেন, তিনি শহর ছেড়ে চলে গিয়েছেন। লোকজন টাকা ধার চাইত। তাই বিরক্ত হয়ে চলে গিয়েছিলেন তিনি।

১৯ ২০
আব্রাহাম নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে তাঁর বাড়িতেই থাকতেন মুর। তাঁর মোবাইল ব্যবহার করতেন। সেখান থেকে আব্রাহাম সেজে তাঁর বন্ধুদের মেসেজ করতেন। সকলকে বোঝাতেন যে, তিনি ভাল রয়েছেন। আব্রাহামের মাকে জন্মদিনে কার্ডও পাঠিয়েছিলেন। প্রেরক হিসাবে নাম ছিল আব্রাহামের। তাঁর স্ত্রীকে ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন, যাতে তিনি গোয়েন্দাদের জানান যে, আব্রাহাম জীবিত।

আব্রাহাম নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে তাঁর বাড়িতেই থাকতেন মুর। তাঁর মোবাইল ব্যবহার করতেন। সেখান থেকে আব্রাহাম সেজে তাঁর বন্ধুদের মেসেজ করতেন। সকলকে বোঝাতেন যে, তিনি ভাল রয়েছেন। আব্রাহামের মাকে জন্মদিনে কার্ডও পাঠিয়েছিলেন। প্রেরক হিসাবে নাম ছিল আব্রাহামের। তাঁর স্ত্রীকে ঘুষ দিতে চেয়েছিলেন, যাতে তিনি গোয়েন্দাদের জানান যে, আব্রাহাম জীবিত।

২০ ২০
শেষ পর্যন্ত সব জারিজুরি শেষ হয় মুরের। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ১৯৯২ সালে জেমস মুর নামে এক জনকে বিয়ে করেন তিনি। ১৯৯৫ সালে একটি ছেলের জন্ম দেন। আগেও প্রতারণায় জড়িয়েছেন তিনি। বিমা নিয়ে লোকজনকে ঠকিয়েছিলেন। ২০০২ সালে তাঁকে দেউলিয়া ঘোষণা করা হয়। তার পরই ছক কষে লটারিজয়ী আব্রাহামকে নিশানা করেন।

শেষ পর্যন্ত সব জারিজুরি শেষ হয় মুরের। তদন্তে নেমে পুলিশ জানতে পারে, ১৯৯২ সালে জেমস মুর নামে এক জনকে বিয়ে করেন তিনি। ১৯৯৫ সালে একটি ছেলের জন্ম দেন। আগেও প্রতারণায় জড়িয়েছেন তিনি। বিমা নিয়ে লোকজনকে ঠকিয়েছিলেন। ২০০২ সালে তাঁকে দেউলিয়া ঘোষণা করা হয়। তার পরই ছক কষে লটারিজয়ী আব্রাহামকে নিশানা করেন।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
Follow us on: Save:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy