কল্কি কোচলিন: থিয়েটার আর্টিস্ট হিসেবেই কাজ শুরু করেছিলেন কল্কি। পাশাপাশি চলছিল লেখালিখির কাজ। সপ্তাহান্তে রেস্তোঁরায় ওয়েটারের কাজও করেছেন কল্কি। ২০০৯ সালে অনুরাগ কাশ্যপের ‘দেব ডি’ ছবি দিয়েই বি-টাউনে এন্ট্রি নেন তিনি। তাঁর অভিনয় নজর কাড়ে দর্শকদের। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রীর ঝুলিতে এখন একটি ফিল্ম ফেয়ার এবং দু’টি স্ক্রিন অ্যাওয়ার্ড রয়েছে।
মনোজ বাজপেয়ী: হিন্দি ছাড়াও তামিল ও তেলুগু ছবিতে অভিনয় করেছেন মনোজ। দু’বার জাতীয় পুরস্কার ছাড়াও চারটি ফিল্ম ফেয়ার অ্যাওয়ার্ডও রয়েছে তাঁর ঝুলিতে। বলিউডে তাঁর এন্ট্রি হয় অদ্ভুত ভাবেই। ১৯৯৪ সালে গোবিন্দ নিহালানির ‘দ্রোহকাল’ ছবিতে এক মিনিটের চরিত্রে নজর কাড়েন তিনি। ওই বছরই ‘ব্যান্ডিট কুইন’ ছবিতে তাঁকে কাস্ট করেন পরিচালক শেখর কপূর।
ঈশান খট্টর: ২০০৫ সালে ‘বাহ! লাইফ হো তো অ্যায়সি’ ছবিতে শিশু অভিনেতা হিসেবে রূপোলি পর্দায় আত্মপ্রকাশ। তার পর বলিউডে আর দেখা যায়নি ঈশানকে। ২০১৭ সালে মাজিদ মাজিদির ‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাউড’ ছবিতে ফের পর্দায় মুখ দেখান তিনি। এই ডেবিউ ছবিই ঈশানের কেরিয়ারের মাইলস্টোন হয়ে দাঁড়ায়। লন্ডন ফিল্ম ফেস্টিভালে এই ছবিটির প্রিমিয়ার হয়।
কঙ্কনা সেনশর্মা: অন্য ঘরানার ছবিতেই তাঁকে দেখতে বেশি স্বচ্ছন্দ দর্শকেরা। দু’বার জাতীয় পুরসকার প্রাপ্ত অভিনেত্রী বলিউডে পা রাখেন ২০০৫ সালে ‘পেজ থ্রি’ ছবি দিয়ে। ছবিটি জাতীয় পুরস্কার পায়। সাংবাদিকের চরিত্রে নজর কাড়েন কঙ্কনা। তাঁর অভিনয়ে মুগ্ধ হয়ে ২০০৭ সালে হলিউড ছবি ‘দ্য নেমসেক’-এ কঙ্কনাকে কাস্ট করেন মীরা নায়ার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy