ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি, বাড়িতে দুধ এলেই তড়িঘড়ি মা-ঠাকুমারা সেটাকে ফোটাতে শুরু করতেন। কাঁচা দুধ সাধারণত দেওয়া হয়নি। তখন দুধ আসত সরাসরি গোয়াল থেকে। অনেকে বলতেন, দুধ দোয়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কাঁচা অবস্থায় খেয়ে ফেলাতেই নাকি উপকার সবচেয়ে বেশি। তখন ছিল হরিণঘাটার বোতলের দুধও। বর্তমানে প্যাকেট দুধের বাড়বাড়ন্ত। কিন্তু চিকিত্সক বা ডায়েটিশিয়ানরা এ নিয়ে কী বলছেন?
এখন আমরা যে প্যাকেটের দুধ কিনি, তা পাস্তুরাইজড। পানীয় জীবাণুমুক্ত এবং সংরক্ষণের পদ্ধতির নাম পাস্তুরাইজেশন। বিশেষ পদ্ধতিতে উচ্চ তাপমাত্রায় পাস্তরাইজেশন করা হয়। অনেকে বলেন, পাস্তরাইজেশন পদ্ধতিতে জীবাণুমুক্ত করে বাজারে আসছে যে দুধ, তা ফোটানোর কোনও দরকার নেই। এতে দুধের খাদ্যগুণ নষ্ট হওয়া ছাড়া কিছুই হবে না। সত্যিই কি তাই?