যেই ব্যাগগুলো বিক্রি হয় না সেগুলো পুড়িয়ে ফেলে লুই ভিত্তোঁ!
ওয়ার্ডরোবে একটা লুই ভিত্তোঁ, শ্যানেল বা জিমি চু থাকলেই যেন এক ধাক্কায় স্টেটাস অনেকটা বেড়ে যায়। মধ্যবিত্তদের কাছে যা স্বপ্নের, ব্র্যান্ড কনশাস উচ্চবিত্তদের কাছে তা অবসেশন। কিন্তু এই সংস্থাগুলি নিজেদের প্রডাক্ট নিয়ে কতটা অবসেসড? তা হলে শুনুন, যেই ব্যাগগুলো বিক্রি হয় না সেগুলো পুড়িয়ে ফেলে লুই ভিত্তোঁ!
আরও পড়ুন: অনলাইন শপিং করেন? এই শর্টকাটগুলো জানেন তো
কী? এত দামি ব্যাগগুলো স্রেফ পুড়িয়ে ফেলে লুই ভিত্তোঁ? দান বা রিসাইকলও তো করতে পারে! তা হলে এটাও জেনে রাখুন। নিজেদের ব্যাগ কম দামে বিক্রি করতে একেবারেই রাজি নয় লুই ভিত্তোঁ। তাই নিজেদের নাম, এলিটিস্ট স্টেটাস ও দামের কদর বজায় রাখতে ব্যাগগুলো পুড়িয়ে ফেলে তারা।
লুই ভিত্তোঁর এই প্রথার পিছনে আরও একটি যুক্তিও দিয়ে থাকে তারা। মার্কিন ডিউটি ড্রব্যাক আইন অনুযায়ী, কোনও প্রডাক্ট শুল্ক দিয়ে আমদানির পর যদি সেই প্রডাক্ট নষ্ট করে ফেলা হয় তা হলে শুল্ক ফেরত পাওয়া যায়। আমেরিকায় লুই ভিত্তোঁর ব্যাগ চড়া শুল্কে আমদানি করা হয়। এদের সবচেয়ে বড় বাজারও সে দেশেই। ব্যাগ নষ্ট করে ফেরত পাওয়া শুল্ক দিয়েই প্রতি বছর গড়ে লোকসানের ১৫-২৫ শতাংশ ঘাটতি মিটিয়ে নেয় লুই ভিত্তোঁ।
আরও পড়ুন: ভারতে সর্বোচ্চ বেতনের চাকরি কোনগুলো জানেন
যদিও, লুই ভিত্তোঁ সংস্থার কেউই এই নিয়ম সম্পর্কে প্রকাশ্যে কিছুই জানাতে চান না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy