ওজন নিয়ে ভয় সরিয়ে পাতে পড়ুক দেদার ডিম। ছবি: পিক্সঅ্যাবে।
শরীরের পুষ্টি, সুষম আহার ও স্বাদ— এই সব ক’টিই খুব সহজে মেলে ডিম থেকে। ডিম ভালবাসেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। অনেকেই মনে করেন ডিমে খুব ওজন বাড়ে। তাই ডিম খাওয়ার আগে ভাবতে বসেন সাত-পাঁচ। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, কুসুম বাদ দিয়ে খেলে ওজনে কোনও প্রভাবই ফেলে না ডিম। এ দিকে ডিমের কুসুম অনেকেরই বেশ পছন্দের। তাই কুসুম বাদ দিয়ে খাওয়ার ঝঞ্ঝাট এড়াতে কেউ কেউ ডিমই বাদ দিয়েছেন খাদ্যতালিকা থেকে।
তবে পুষ্টিবিদরা মনে করেন, বেশ কিছু উপায়ে ডিম খেলে কুসুমও খাওয়া যায় নির্বিঘ্নে। তাই মেদ নিয়ে চিন্তা ভুলে দেখে নিন, কী কী ভাবে ডিম খেলে ওজন তো বাড়বেই না, আবার কুসুম থেকে পাওয়া পুরো পুষ্টিগুণও শরীর পাবে।
সাধারণত, ডিম সিদ্ধ চাড়াও অনেকে অমলেট বা পোচ করে খেতে ভালবাসেন। কেউ বা ডালনা করেও ডিম খান। তেল-ঝালের ডালনা বাদ দিন। ভাজাভুজি এড়াতে পোচ বা অমলেটও বাদ যাক। বরং ডিম খান এই সব উপায়ে।
আরও পড়ুন: শহরে শিশুদের মধ্যে বাড়ছে হৃদ্রোগের আশঙ্কা
চটজলদি মেদ ঝরিয়ে রোগা হতে চান? তা হলে গাজর খান এ ভাবে
স্যালাড: সশা-সিদ্ধ করা গাজর, টম্যাটো-পিঁয়াজের স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে দিন সিদ্ধ ডিমের কুঁচোনো অংশ। উপর থেকে ছড়িয়ে দিন গোলমরিচ ও লেবুর রস। এতে গোটা ডিমই খাওয়া যাবে আবার গাজরের প্রভাবে শ্বেতসার বাধা পাবে, ফলে ডিমে বাড়বে না ওজন।
ডিম-পালং: হালকা তেলে নেড়েচেড়ে ডিমভাজা বা অমলেট বানাতে চাইলে তাতে যোগ করুন পালং শাক। পালংয়ে প্রচুর আয়রন আছে। পালং পেট তো ভরায়, আবার আয়রনের প্রভাবে ডিম থেকে তৈরি হওয়া ফ্যাটকে বাধাদান করে।
ওটমিল ও ডিম: ডিমের সঙ্গে ওটমিল খান। ওটমিলেও শ্বেতসার বাধা দেওয়ার মতো উপাদান থাকে। কাজেই ডিমের থেকে প্রাপ্য ফ্যাট শরীরে বসে না সহজে। পাচনমূলক অ্যাসিড ক্ষরণেও বাধা দেয় ওটমিল, তাই ওটমিল খেলে সহজে খিদেও পায় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy