বিশেষত কমবয়সি ও বৃদ্ধদের উপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি। সম্প্রতি মরিশাস বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে এমন তথ্য। গবেষণায় প্রকাশ, একটি পরিবারের সদস্য সংখ্যা, তাদের স্বাদের রকমফের ও অন্য নানা কারণে উৎপত্তি হয় এই প্যাথোজেনের। মরিশাস বিশ্ববিদ্যালয়ের হেলথ সায়েন্সের অধ্যাপক সুশীলা বিরাঞ্জিয়া-হরদয়ালের অধীনেই এই গবেষণা চলে।