যাঁরা ছুটি নিতে চান না তাঁদের কথাও ভেবেছেন কর্তৃপক্ষ। ছুটির বদলে প্রয়োজনে তাঁরা এই তিন মাস নিজেদের কাজের সময় কমিয়ে আনতে পারেন। যেমন, সন্তানরা যে সময়টা স্কুলে থাকবে, প্রয়োজনে বাবা-মায়েরা শুধু সে সময়টুকু কাজ করলেন। বাকিটা সময় সন্তানদের সঙ্গে কাটালেন। অর্থাৎ যাঁর যেমন প্রয়োজন, তিনি সেই অনুযায়ী কাজ করতে পারেন।
হঠাৎ কেন এই সিদ্ধান্ত নিল ওই বেসরকারি সংস্থা? সংস্থার এক কর্ণধার কেট হিলম্যান জানান, এই নিয়ে তাঁরা একটি সমীক্ষা করেছিলেন। তাতে দেখা গিয়েছে, কাজের চাপ কমলে কর্মক্ষেত্রে একজন কর্মচারীর কাজের প্রতি উৎসাহ ১১ শতাংশ বেড়ে যায়। ছুটি থেকে ফিরে আরও মনোযোগ সহকারে কাজ করা যায়। তাঁর পারফরম্যান্স অনেকটাই বেড়ে যাবে। তাতে সংস্থারও উন্নতি হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy