ফুড অ্যালার্জির মধ্য যা হামেশাই আমাদের ভোগায় তা হল সি ফুড অ্যালার্জি। বহু মানুষই রয়েছেন যাদের শরীরে সি ফুড সহ্য হয় না। সাধারণত অপরিষ্কার ও সহজে সংক্রমিত হওয়ার কারণেই এমনটা হয়ে থাকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন
শেষ আপডেট: ১৩ নভেম্বর ২০১৭ ১০:৪৭
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১০৬
ফুড অ্যালার্জির মধ্য যা হামেশাই আমাদের ভোগায় তা হল সি ফুড অ্যালার্জি। বহু মানুষই রয়েছেন যাদের শরীরে সি ফুড সহ্য হয় না। সাধারণত অপরিষ্কার ও সহজে সংক্রমিত হওয়ার কারণেই এমনটা হয়ে থাকে। সি ফুড কেনা, সংরক্ষণ ও রান্নার ব্যাপারে কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে অ্যালার্জি এড়িয়ে চলা যায়।
০২০৬
বাজার থেকে কেনা কাঁচা, টাটকা সামুদ্রিক মাছ বেশিক্ষণ ফেলে রাখবেন না। বাড়ি এসেই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ফ্রিজে ঢুকিয়ে রাখুন।
০৩০৬
যদি সুপার মার্কেট থেকে ফ্রোজেন সি ফুড কেনেন তা হলে খেয়াল রাখবেন সেগুলো যেন ভাল করে প্রিজার্ভ করা হয়। ৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডের নীচে প্রিজার্ভ করা সি ফুড কিনুন।
০৪০৬
টাটকা মাছ কিনুন বা ফ্রোজন, বড় মাছের বাজার বা বিশ্বাসযোগ্য সুপারমার্কেট, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর থেকে কিনুন।
০৫০৬
অনেক সময়ই ফ্রিজে আমরা খাবার অগোছালো করে রাখি। রান্না করা ও কাঁচা মাছ পাশাপাশি রাখলে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। কাঁচা মাছ কখনই রান্না করা মাছের কাছাকাছি রাখবেন না।
০৬০৬
কাঁচা ও টাটকা সামুদ্রিক মাছ ভাল রাখার জন্য সেলোফোন র্যাপ করে বা এয়ার টাইট কন্টেনারে ফ্রিজে রাখুন।