নিজের মেয়ে হলেও শিনাকে যে তিনি ঘৃণা করতেন, তা জেরায় আগেই জানিয়েছেন ইন্দ্রাণী। কিন্তু মা-কে কী চোখে দেখতেন শিনা? সেই প্রশ্নের উত্তর পেতে বেশ কয়েক দিন ধরেই খোঁজ করছিলেন তদন্তকারীরা। শিনার একটি ডায়েরি উদ্ধার হওয়ায় পাওয়া গেল সেই উত্তর।
কী আছে শিনার সেই উদ্ধার হওয়া ডায়েরিতে?
মা ইন্দ্রাণীকে যে কতটা ঘৃণা করতেন, ডায়েরির ছত্রে ছত্রে মিলেছে তার প্রমাণ। ইন্দ্রাণীকে ‘ডাইনি’ বলে উল্লেখ করার পাশাপাশি ইন্দ্রাণী যে তাঁর চরম ক্ষতি করতে পারে, সে আশঙ্কার কথাও লেখা রয়েছে ডায়েরিতে। রয়েছে বাবা সিদ্ধার্তের প্রতি অভিমানও। বাবার সঙ্গে দেখা করতে চাওয়ার আর্জিও জানিয়েছে কিশোরী শিনা। বিভিন্ন সময়ে সিদ্ধার্তের পরামর্শও চেয়েছেন তিনি। তবে ইন্দ্রাণীর সঙ্গে পিটার মুখোপাধ্যায়ের বিয়েকে ভাল চোখে দেখেননি শিনা। ডায়েরির এক জায়গায় লেখা, “এ বার এক বৃদ্ধকে বিয়ে করল মা। দাদু-দিদিমা বিষয়টিকে ভাল ভাবে নিলেও আমি নিইনি। অত্যন্ত ঘৃণ্য কাজ।”
ইন্দ্রাণীর সঙ্গে শিনার বেশ কিছু মেল নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এ বার ডায়েরি হাতে আসায় শিনার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানতে আরও সুবিধা হবে বলে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy