প্রয়াগরাজে পুলিশের সামনেই আততায়ীদের হাতে গ্যাংস্টার আতিক আহমেদ এবং তাঁর ভাই আশরফ খুন হন। তার পরেই, উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা সমাজবাদী পার্টির নেতা অখিলেশ যাদব টুইটে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
उप्र में अपराध की पराकाष्ठा हो गयी है और अपराधियों के हौसले बुलंद है। जब पुलिस के सुरक्षा घेरे के बीच सरेआम गोलीबारी करके किसीकी हत्या की जा सकती है तो आम जनता की सुरक्षा का क्या। इससे जनता के बीच भय का वातावरण बन रहा है, ऐसा लगता है कुछ लोग जानबूझकर ऐसा वातावरण बना रहे हैं।
— Akhilesh Yadav (@yadavakhilesh) April 15, 2023
অখিলেশের অভিযোগ, উত্তরপ্রদেশে অপরাধের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। টুইটে তিনি লিখেছেন, “দুষ্কৃতীদের দুঃসাহসিক আচরণ সব ধরনের সীমা অতিক্রম করে ফেলেছে। পুলিশের ঘেরাটোপে কড়া নিরাপত্তায় থাকা সত্ত্বেও যখন প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে অনায়াসে খুন করা হচ্ছে, তখন সাধারণ জনগণের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। অনেকেই ইচ্ছাকৃত ভাবে এমন পরিবেশ তৈরি করেন যাতে সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও উদ্বেগ তৈরি হচ্ছে।”
আরও পড়ুন:
শনিবার আতিক এবং আশরফকে মেডিক্যাল পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ। হাতকড়া পরা অবস্থায় পুলিশের ঘেরাটোপের মধ্যে থেকেই তাঁরা বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিলেন। আচমকাই দু’জনের মাথায় করা হয় গুলি। দিন দুয়েক আগে উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন আতিকের পুত্র আসাদ ও তাঁর সঙ্গী গুলাম। এ বার ছেলের শেষকৃত্যের দিন পুলিশের সামনে খুন হয়ে গেলেন আতিক ও তাঁর ভাই। প্রকাশ্যে আসা ভিডিয়োয় দেখা গিয়েছে, পুলিশের গাড়ি থেকে নেমে হাসপাতালের পথে হাঁটতে হাঁটতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছিলেন আতিক এবং আশরফ। সেই সময় পিছন থেকে আচমকা ভিড়ের মধ্যে কয়েক জন তাঁদের মাথায় গুলি করেন। সঙ্গে সঙ্গেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তাঁরা দু’জনই। তার পরেও তাঁদের ঘিরে ধরে গুলি চালাতে চালাতে ‘জয় শ্রী রাম’ স্লোগান দিতে থাকেন আততায়ীরা। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় দু’জনের।