প্রতীকী ছবি।
একের পরে এক রাজ্যে কৃষি ঋণ মকুবের কথা ঘোষণা করার পরে প্রশ্ন উঠেছে, এই বিপুল পরিমাণ টাকা আসবে কী করে? এই প্রশ্নের উত্তর হাতড়াচ্ছেন বিশেষজ্ঞরাও। দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পাবলিক ফিনান্স অ্যান্ড পলিসি-র অর্থনীতিবিদ পিনাকী চক্রবর্তীর মতে, ‘‘জিএসটি চালু হচ্ছে। রাজ্যের রাজস্ব আয় কমে গেলে সেই ক্ষতিপূরণ কেন্দ্রকে দিতে হবে। ফলে এই সময় কেন্দ্রের পক্ষে রাজ্যগুলিকে সাহায্য করা কঠিন।’’ জেটলি বলেছেন, রাজ্যগুলিকে ঋণ মকুবের জন্য নিজস্ব আয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। কিন্তু পিনাকীবাবুর মতে, জিএসটি-র চালুর সময় রাজ্যগুলির পক্ষেও আয় বাড়ানো কঠিন।
উত্তরপ্রদেশের কৃষি ঋণ মাফে ৩৬ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপছে। আদিত্যনাথের ঘোষণা, তিনি ঋণপত্র ছাড়বেন। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, তাতে রাজকোষ ঘাটতি বাড়বে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক গভর্নর উর্জিত পটেলের মতে, কৃষি ঋণ মকুবের ঠেলায় রাজকোষ ঘাটতি লাগামছাড়া হলে মুশকিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy