বিমানবন্দর চত্বরে একাধিক গাছ উপড়ে পড়ে ফণীর দাপটে। বন্ধ হয়ে যায় বিমানবন্দরের ভিতরে চলার রাস্তা। ভুবনেশ্বর বিমানবন্দর দেশের মধ্যে ১৩তম ব্যস্ত বিমানবন্দরের স্থান পেয়েছে। সেই বিমানবন্দরই ফণীর দাপটে বিধ্বস্ত হয়ে পড়ে।
০৯১৩
দুপুর ১২টার মধ্যেই উপকূল ভাগে পুরোপুরি পৌঁছে যায় ফণী। অর্থাৎ উপকূলে পৌঁছে যায় ‘আই অফ দ্য স্টর্ম’ বা ঝড়ের কেন্দ্রবিন্দু। তার পর থেকেই প্রবল গতিতে বিমানবন্দর ও সংলগ্ন এলাকায় শুরু হয়ে যায় দাপট।
১০১৩
প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল বিল্ডিং মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ছাদ ও দেওয়ালের অংশ ভেঙে পড়েছে বলে একটি টুইট বিবৃতিতে জানিয়েছে ওড়িশা সরকার।
১১১৩
ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে ভুবনেশ্বর ও সংলগ্ন এলাকায় ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিমানবন্দর সংলগ্ন দোকানপাটও ভেঙে যায়।
১২১৩
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে টুইটারে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শনিবার বিকেলের মধ্যে পরিষেবা স্বাভাবিক করা হবে। বিমানবন্দর পুনর্গঠনের কাজ চলছে বলে জানান, খুব দ্রুত স্বাভাবিক হবে পরিষেবা।
১৩১৩
বিমানবন্দরের ভিতরে যাতায়াতের অংশ ঢেকে যায় ভাঙা কাচের টুকরোতে। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের (এটিসি) টাওয়ারের এক অংশ উড়ে যায়। ‘হাই ফ্রিকুয়েন্সি অ্যান্টেনা’ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বিমানবন্দরে।