কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রের ওজন দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৩৮৭ টন।
কর্নাটকের পাবলিক ইনস্ট্রাকশন দফতর জানিয়েছে, রাজ্যে মোট পাঁচ হাজার স্কুলে রয়েছে। সেখানেই ওই বিপুল পরিমাণ ই-বর্জ্য তৈরি হয়েছে। তালিকায় রয়েছে বাতিল ডেস্কটপ, ইউপিএস, প্রোজেক্টর, লিড অ্যাসিড ব্যাটারি, প্রিন্টার-সহ অনেক কিছু। এ সব সরানোর বরাত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য শিক্ষা দফতর। যে সংস্থা ‘আবর্জনা’ নেওয়ার জন্য সর্বোচ্চ দর হাঁকবে, তাকেই দেওয়া হবে বরাত।
২০০০-০১ সালে কর্নাটকের স্কুলে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ শুরু হয়। তখন থেকে স্কুলে স্কুলে কম্পিউটার, প্রিন্টার-সহ বিভিন্ন যন্ত্র বসানো হয়। বরাত দেওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘২০১০-১১ সালের আগে যে সব কম্পিউটার সরবরাহ করা হয়, সেগুলো এখন আর কাজ করে না। মেরামতও সম্ভব নয়, কারণ প্রযুক্তি এখন উন্নত হয়ে গিয়েছে। তা ছাড়া পুরনো ওই সব যন্ত্রের যন্ত্রাংশ আর মেলে না। সরকার ছাড়াও বিভিন্ন তথ্য প্রযুক্তি, স্বেচ্ছাসেবী, কর্পোরেট সংস্থাও স্কুলগুলিতে কম্পিউটার ও অন্য যন্ত্র দিয়েছিল। সে সবও আর কাজ করে না।’
পরিসংখ্যান বলছে, কর্নাটকের সব স্কুল থেকে ১৪ হাজার কম্পিউটার, ২৮ হাজার ৫৩৯টি লেড অ্যাসিড ব্যাটারি, ১১ হাজার কিবোর্ড, ১৭ হাজার ৩৯১টি পাওয়ার ও ডেটা কেবল, ২,৬০০ টিভি, ৮,৯০০ রেডিয়ো, টেপ রেকর্ডার বাতিল হয়েছে। বরাত পাবে যে সংস্থা, তাকে সব স্কুল থেকে এ সব ই-বর্জ্য সংগ্রহ করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই প্রক্রিয়ায় সমস্যা দেখা দেবে। তার থেকে স্কুলগুলোকে বলা উচিত, তারা যাতে ই-বর্জ্য জেলার ব্লক অফিসে রেখে আসে। সেখান থেকেই সংগ্রহ করবে সংস্থা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy