— প্রতীকী চিত্র।
পুজোর আগেই দেহের বাড়তি মেদ ঝরিয়ে ছিপছিপে হতে হবে। তাই দিনে এক বার জিমে যাচ্ছেন। আবার ছুটির দিনে সন্ধেবেলা যোগাসনও করছেন। কিন্তু হাতে যা সময় রয়েছে, তাতে কতটা কসরত করলে যে লক্ষ্যপূরণ হবে, তা বুঝতে পারছেন না। কারণ, বিপাকহার উন্নত না হলে চটজলদি ওজনের উপর কিন্তু কোনও প্রভাব পড়বে না। পুষ্টিবিদেরা বলেন, বিপাকহার উন্নত করতে পেটের সার্বিক স্বাস্থ্য ভাল হওয়া প্রয়োজন। ঘুম থেকে উঠে চা, কফি না খেলে দিন শুরু হয় না অনেকেরই। এই অভ্যাসে মন চনমনে হয়ে উঠলেও বিপাকহারে কিন্তু গতি আসবে না। সে ক্ষেত্রে চা, কফির বদলে তিন পানীয়ের উপর ভরসা করতেই পারেন।
হলুদ এবং গোলমরিচ মেশানো জল
এক গ্লাস ঈষদুষ্ণ জলে দুই চিমটে হলুদ গুঁড়ো এবং দুই চিমটে গোলমরিচের গুঁড়ো নিন। ভাল করে মিশিয়ে প্রতি দিন সকালে খেতে শুরু করুন। হলুদের মধ্যে রয়েছে কারকিউমিন এবং গোলমরিচের মধ্যে রয়েছে প্যাপরিকা। এই দুইয়ের মিশ্রণের বিপাকহারের মানে গতি আসে। ফলে অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে খুব একটা সমস্যা হয় না।
জিরে ভেজানো জল
এক গ্লাস জলে এক চা চামচ গোটা জিরে ভিজিয়ে রাখুন। সারা রাত ভিজিয়ে রাখার পর সকালে সেই জলটা ছেঁকে ফুটিয়ে নিন। এ বার তাতে সামান্য লেবু যোগ করে ঈষদুষ্ণ অবস্থায় খেয়ে নিন। জিরের মধ্যে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকায় তা হজমে সাহায্য করে। শরীর থেকে বাড়তি টক্সিন বার করে বিপাকক্রিয়ার হারও বাড়ায় জিরে।
উষ্ণ জলে লেবুর রস এবং মধু
এক গ্লাস উষ্ণ জলে গোটা একটি লেবুর রস মিশিয়ে খেয়ে নিন সাতসকালেই। এই পানীয় শুধু সকালের নয়, দিনের মধ্যে তিন-চার বার খেতে পারেন। গরম জলে লেবু মেশানোর কারণে অম্বল তো হয়ই না, উল্টে শরীরের জমে থাকা টক্সিন এতে দূর হয় সহজে। এ ছাড়া, লেবুর জল গোটা হজম প্রক্রিয়াকে ক্ষারীয় করে তোলে, তাই খাবার হজম করতে এতটুকু বেগ পেতে হয় না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy