টক দই খেলে বাড়তি ওজন কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
রোজকার পাতে দই থাকে অনেকেরই। অনেকেই দুধ খেতে পছন্দ করেন না। তাঁরা বিকল্প হিসাবে টক দই খান। টক দইয়ে রয়েছে প্রো-বায়োটিক উপাদান, উপকারী ব্যাক্টেরিয়া। যেগুলি শরীরের ক্ষতিকার ব্যাক্টেরিয়াকে মেরে ফেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এ ছাড়াও ভিটামিন এ, বি ৬, বি ফ্যাট, ক্যালশিয়াম, ফসফরাস সহ নানা পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর টক দই। টক দই শরীরে ক্ষতিকর বর্জ্য জমতে দেয় না। টক দই শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার পাশাপাশি হজম শক্তিও উন্নত করে। টক দই খেলে বাড়তি ওজন কমানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে টক দই যেমন উপকারী তেমনই এটি খাওয়ার সময় বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা প্রয়োজন। তাতে শরীরের উপর অযথা বাড়তি চাপ পড়বে না।
১) দই গরম করে খাওয়া কখনওই উচিত নয়। দই গরম করলে টক দইয়ের উপকারী গুণগুলি নষ্ট হয়ে যায়।
২) প্রাতরাশে বা দুপুরের খাবারে দই খাওয়া যেতে পারে। তবে রাতে টক দই না খাওয়াই ভাল।
৩) প্রতি দিন দই না খাওয়াই ভাল। এক দিন অন্তর এক দিন টক দই খাওয়াই ভাল। তবে রোজ দই খাওয়ার অভ্যাস থাকলে শুধু দই না খেয়ে দইয়ের সঙ্গে কখনও মিশিয়ে নিতে পারেন আখরোট, কাজু বা কিশমিশ। কখনও বা কলা, আঙুর, বেদানার মতো স্বাস্থ্যকর কিছু ফল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy