স্বাধীনতার পারাবত। ফাইল চিত্র।
বিবিধের মাঝে মিলনের বার্তা ক্রমশই ফিকে হচ্ছে। প্রকট হয়ে উঠছে বিভিন্নতাই। ’৪৭-এর মধ্য রাতে যে স্বাধীনতার যাত্রা শুরু হয়েছিল, অসংখ্য বীর সন্তানের আত্মবলিদানের রক্তে সিক্ত ছিল সেই পথ। ঐক্য আর অখণ্ডতার শপথই ছিল সেই পথের শক্ত ভিত্তি। শতাব্দী পার হওয়ার আগেই একটা জাতি যেন ভুলতে বসেছে সেই অঙ্গীকার। সাম্প্রদায়িকতা নামক বিষবৃক্ষের উৎপাটন তো দূর, কখনও গোরক্ষার নামে, কখনও জাতীয় নাগরিক পঞ্জিকরণের নামে সেই অঙ্কুর যে মহীরুহে পরিণত হচ্ছে, তা দেখেই আশঙ্কিত সাধারণ মানুষ। এত দিন পরেও কেন অনাহার থাবা বসায় খোদ রাজধানীতে? কেন হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে নিরাপদে বিদেশে চলে যেতে পারেন দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা? অনেক প্রশ্ন, অনেক জটিলতা, তার চেয়েও বেশি ধোঁয়াশায় ঢাকা তার উত্তর। হয়তো তারই মধ্যে লুকিয়ে রয়েছে রাষ্ট্রের প্রাণভোমরা। স্বাধীনতা। সে কি বাহাত্তুরে বুড়ো, না কি অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ এক প্রাজ্ঞজন? না কি এখনও অপেক্ষা করতে হবে অনাগত ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়ে, কবে নতুন উদ্যম তাকে উদ্দীপ্ত করবে তারুণ্যের দীপ্তিতে!
দেখুন ভিডিয়ো
ভিডিয়ো সৌজন্য: অরোরা ফিল্ম কর্পোরেশন
আরও পড়ুন: স্বাধীনতার ফ্রেম
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy