পরে এক সাক্ষাৎকারে গোবিন্দ জানান, সামাজিক অবস্থানের দিক দিয়েও তাঁদের দু’জনের পরিবারের মধ্যে অনেক ফারাক ছিল। নীলমের পরিবার ছিল উচ্চবিত্ত। পাশাপাশি, কেরিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবনের দিক দিয়ে উচ্চাকাঙ্খী ছিলেন নীলম নিজেও। তিনি প্রতিবারই বিয়ের প্রস্তাব হেসে উড়িয়ে দিতেন। ফলে সম্পর্ক থেকে সরে এসে ১৯৮৭ সালে গোবিন্দ বিয়ে করেন প্রেমিকা সুনীতাকেই। (ছবি: ফেসবুক)
নীলম অবশ্য এরপরে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করে বিয়ের জন্য। তিনি কেরিয়ারকে সময় দিতে চেয়েছিলেন। গোবিন্দর সঙ্গে বিচ্ছেদ তাঁর কেরিয়ারে প্রভাব ফেলতে পারেনি। নয়ের দশকেও চুটিয়ে অভিনয় করেন তিনি। তাঁর ফিল্মোগ্রাফিতে উল্লেখযোগ্য নাম হল ‘অগ্নিপথ’, ‘জখম’, ‘ফর্জ কি জং’, ‘রণভূমি’, ‘ইন্দ্রজিৎ’, ‘পরম্পরা’ এবং ‘সওদা’। (ছবি: ফেসবুক)
নয়ের দশকের শেষ থেকে ছবিতে অভিনয় কমিয়ে দেন নীলম। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পায় তাঁর ছবি ‘কুছ কুছ হোথা হ্যায়’ এবং তার পরের বছর ‘হম সাথ সাথ হ্যায়’। এই ছবির শুটিংয়ে বিতর্কিত কৃষ্ণসার হরিণ হত্যাকাণ্ডে সলমন খান, সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে, তব্বু-সহ প্রথমে অভিযুক্ত হন নীলমও। দীর্ঘদিন মামলা চলার পরে ২০১৮ সালে উচ্চ আদালতে নীলম অভিযোগমুক্ত হন। (ছবি: ফেসবুক)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy