ঋভু ওরফে দিব্যজ্যোতি দত্ত। ছবি: ফেসবুক।
‘জয়ী’ ধারাবাহিকের ঋভু ইতিমধ্যেই জাঁকিয়ে বসেছেন দর্শকদের অন্দরে। ঋভু যেন দর্শকদের কাছে পাশের বাড়ির ছেলে। কানাঘুষোয় শোনা গিয়েছে তাঁর একটা গোপন ডায়েরি আছে। ডায়েরি খুলে মাঝে মাঝেই তিনি নাকি কী সব লেখেন।
কী লেখেন তিনি? গান? ‘না না। আমি অত প্রতিভাবান নই। আমার একটা ডায়েরি আছে সেখানে মাঝে মাঝে লিখি। ওগুলো ঠিক গান নয়, ছড়া বলতে পারেন।’, সলজ্জ হেসে বললেন তিনি।
তিনি নিজে লেখাগুলোকে ছড়া হিসেবে চিহ্নিত করলেও আসলে দেখা যাচ্ছে সেগুলো এক একটি কবিতা। কবিতাগুলো উপভোগ্যও। একটি কবিতায় যেমন পাওয়া যাচ্ছে নায়কের বিশিষ্ট অনুভূতি। কবিতাটির নাম ‘নায়কোচিত’। সেখানে তিনি ‘নায়কের আলো ছায়ার সংসার’ দেখছেন। বলছেন, ‘জীবন তোমার ভাড়া করা অ্যাকশন-এ আর কাটে-এ’। তিনিও তো ‘জয়ী’ ধারাবাহিকের নায়ক। তা হলে নিজের ছায়াই কি লেগে আছে এই কবিতায়?
আরও পড়ুন: ‘বিরুষ্কা’র বিয়ের প্রথম ছবি দেখে কেঁদেই ফেলেছিলেন সোনম!
আর একটি কবিতার নাম ‘ইতি আমি’। কবিতাটি তিনি নিজেই আবৃত্তি করলেন এবং বেশ মগ্নতা নিয়ে। কবিতায় সিগারেটের ধোঁয়া আর ছাইদানির ছাই-এ কোনও মানবীর মুখ। কবিতায় ব্যর্থ একাকী প্রেমিক। তাঁর ছাইদানি বুড়ো। সে বয়ে বেড়ায় ‘কলঙ্কের বোঝা’। ‘জ্বালা, বেদনা, ভালোবাসা’ ছাইদানিতে ছাই হয়ে পড়ে থাকে। একাকী প্রেমিক তাই শেষে গিয়ে বলে, ‘আজ কোনওভাবেই তোমার কথা মনে পড়ে না।’
আরও পড়ুন: সনিয়া গাঁধীর চরিত্রে চমকে দিলেন! কে এই বিদেশিনী?
তাঁর জীবনে কোনও মানবীর মুখ আছে নাকি? তিনি বললেন, ‘না, আপাতত সিঙ্গল।’
(টলিউডের প্রেম, টলিউডের বক্স অফিস, বাংলা সিরিয়ালের মা-বউমার তরজা -বিনোদনের সব খবরআমাদের বিনোদন বিভাগে। )
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy