মিমি এবং নুসরত। দু’জনেই আমার সহকর্মী। দু’জনেই আসন্ন লোকসভা ভোটে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী। দু’জনকে নিয়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল হচ্ছে।
আমি একটা বেসিক কথা বলব? ট্রোলিং তো নতুন নয়। অভিনেতাদের সর্বক্ষণই ট্রোলড হতে হয়। এর আগেও বহু ফিল্মি তারকা রাজনীতির ময়দানে কাজ করেছেন। অমিতাভ বচ্চন বলুন, বা হেমা মালিনী— অনেকে আছেন। তাঁদেরও সমালোচনা হয়েছে। সে সময় সোশ্যাল মিডিয়া অত অ্যাক্টিভ ছিল না বলে সে সব প্রকাশ্যে আসেনি। এখন আসছে। ফলে এ সব সিরিয়াসলি নেওয়ার কোনও দরকার নেই। আমি অন্তত ট্রোলিং ব্যাপারটাকে সিরিয়াসলি নিতে চাই না।
বহু মানুষ প্রশ্ন করছেন, মিমি, নুসরত ভোটের ময়দানে লড়াই করার মতো বা জিতলে সেই দায়িত্ব পালন করার মতো যোগ্য কিনা। যিনি এই দায়িত্ব দিয়েছেন, নিশ্চয়ই কিছু ভেবেই দিয়েছেন। তা ছাড়া ওরা যোগ্য কিনা, সেটা তো কাজে প্রমাণ দেবে। কাজ দেখার পর সমালোচনা করতেই পারেন, কিন্তু এখনই সমালোচনার করার তো কোনও কারণ নেই।
আমার তো মনে হয়, ওরা দু’জনেই বুদ্ধিমতী। বয়স কম। যদি ধরেও নিই, রাজনৈতিক ভাবে সচেতন নয়, শিখে নেবে। যে কোনও কাজেই নতুনদের প্রাথমিক ভাবে সমস্যা হয়। কিন্তু শিখে নিতে তো কোনও দোষ নেই। আমার তো মনে হয়, এই ট্রোলিংকে ওরা জেদ হিসেবে নিক। মানে, পজিটিভলি ভাবুক। এমন হচ্ছে, আমরাও কাজ করে দেখিয়ে দেব, এটা ভাবুক ওরা।
আরও পড়ুন, দেবের হাত ধরে রাজা, রানি আর মন্ত্রী এলেন প্রকাশ্যে…
(হলিউড, বলিউড বা টলিউড - টিনসেল টাউনের টাটকা বাংলা খবর পড়তে চোখ রাখুন আমাদের বিনোদনের সব খবর বিভাগে।)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy