মরুশহরের ঐতিহ্যবাহী কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির অডিটোরিয়ামে প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করা হয়। উৎসব চলে দু’দিন ধরে।
শেষ আপডেট: ০৯ ডিসেম্বর ২০১৯ ১৬:৩০
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
ঘর থেকে বহুদূরে প্রবাসীদের কাছে দেশের মাটির গন্ধকে পৌঁছে দিল ‘বঙ্গপ্রবাসী মিলাপ’। এই নিয়ে তৃতীয় বছরে পা দিল এই উৎসব। গত ৬ ডিসেম্বর তা শুরু হয়েছিল দুবাইয়ে।
০২১১
সেন্ট জেভিয়ার্স অ্যালামনি অ্যাসোসিয়েশন দুবাই চ্যাপ্টার ও কলকাতা চ্যাপ্টার এর প্রধান উদ্যোক্তা সপ্তর্ষি দত্ত কল্যাণ ভট্টাচার্য্য এবং ডি ম্যাক্স এন্টারটেইনমেন্টের কর্ণধার পল্লবী চট্টোপাধ্যায় প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। উৎসব চলে দু’দিন ধরে।
০৩১১
উৎসবের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডার ছিলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংবর্ধনা জানানো হয় প্রধান কর্মকর্তা পল্লবী চট্টোপাধ্যায়কে।
০৪১১
উৎসবের অন্যতম অঙ্গ ছিল চলচ্চিত্র। পূর্ণ প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হয় অরিন্দম শীল পরিচালিত ‘মিতিন মাসি’।
০৫১১
এছাড়াও দেখানো হয় ‘সত্যান্বেষী ব্যোমকেশ’, ‘গুমনামি’, ‘মুখোমুখি’-সহ আরও কয়েকটি বাংলা ছবি। কুশীলবদের সঙ্গে কথোপকথনও ছিল দর্শকদের কাছে বাড়তি আকর্ষণ।
০৬১১
একদিনের আকর্ষণ যদি হয় বাংলা ছবি, অন্যদিনের প্রধান বিষয় ছিল সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। গান পরিবেশন করেন অঞ্জন দত্ত এবং রূপম ইসলাম।
০৭১১
নিজের জনপ্রিয় গানগুলির পাশাপাশি রূপম পরিবেশন করেন অন্যান্য কালজয়ী বাংলা গানও। তাঁর মেডলিতে ধরা পড়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত, লালনের গান এবং গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গান।
০৮১১
অঞ্জন দত্ত তাঁর স্বভাবসিদ্ধ ঘরানায় ফিরিয়ে আনেন নয়ের দশকের নস্টালজিয়া।
০৯১১
এরপর অডিটোরিয়াম মেতে ওঠে নাচের ছন্দে। নৃত্যানুষ্ঠানে অংশ নেন র্যাচেল হোয়াইট, সায়ন্তনী ঘোষ এবং রিচা শর্মা।
১০১১
অনুষ্ঠানে বিশেষ মাত্রা যোগ করে পল্লবী চট্টোপাধ্যায়ের সপ্রতিভ সঞ্চালনা।
১১১১
উৎসবের দ্বিতীয় তথা শেষ হাল্কা বৃষ্টি হলেও ভাটা পড়েনি দর্শকদের উৎসাহ ও আনন্দে। দেশ থেকে বহুদূরে বাঙালিয়ানার উদযাপনে মেতে উঠেছিলেন প্রবাসীরা।