শান্তিনিকেতনে দোল খেলছেন অনিন্দ্য।
কথা বলার মেজাজে নেই ধারাবাহিক ‘গাঁটছড়া’র রাহুল। খবর, শুক্রবার সকাল থেকেই নাকি সে রঙের নেশায় বুঁদ। এ দিকে অনুরাগীদের লাখ টাকার প্রশ্ন, দ্যুতি, শ্রুতি না বিনিতা— কার সঙ্গে দোল খেলছে সে? তাকে ঘিরে যে তিন নারী! আনন্দবাজার অনলাইন যোগাযোগ করেছিল ‘রাহুল’ ওরফে অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে। শান্তিনিকেতন থেকে অভিনেতার উত্তর, ‘‘আমি শান্তিনিকেতনে। সঙ্গী গৌরব চট্টোপাধ্যায়, দেবলীনা কুমার এবং আরও বন্ধু। জমিয়ে দোল খেলছি।’’ হাসতে হাসতে জানিয়েছেন, পর্দার তিন নায়িকার কেউই তাঁর ধারেপাশে নেই!
ফোনেই নেপথ্যে ভেসে এসেছে বসন্ত উৎসব উদযাপনের কলরব। শান্তিনিকেতন ফাগ, আবির, ভেষজ রঙে রঙিন। অনিন্দ্যের কথায়, এ সবের মধ্যেই নিজেকে মিশিয়ে দিয়েছেন তিনি। ভুলে গিয়েছেন লাইট-সাউন্ড-ক্যামেরা-অ্যাকশন শব্দগুলোকে। মুখ ফিরিয়েছেন কংক্রিটের জঙ্গল থেকে।
দোল আর হোলি উপলক্ষে হাতে দু’দিন ছুটি। উদযাপনে কী কী থাকবে? পর্দার রাহুলের কাছে দোলে মাংস-ভাত চাইই। শুক্রবারের মেনুতে পছন্দের সেই মেনু থাকছে। তবে ভুলেও ভাং মেশানো ঠান্ডাইয়ে চুমুক দিচ্ছেন না। সন্ধেয় হয়তো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন সবাই মিলে। ধারাবাহিকে অনিন্দ্য দাপুটে খলনায়ক। পর্দার বাইরেও নাকি তার ছাপ পড়েছে। রাস্তায় অনেকেই তাঁকে চিনতে পেরে অভিনয়ের প্রশংসা করছেন। পাশাপাশি অনেক মহিলা এও জানিয়েছে, একেক সময় তাঁদের এত রাগ হয় যে সপাটে চড় মারার জন্য নাকি হাত নিশপিশ করে! সে কথা সম্প্রতি ফেসবুকে জানিয়েওছেন তিনি। লিখেছেন, ‘রাস্তায় বেরোলেই কপালে অপমান জুটছে। এটাই আমার অভিনয়ের সবচেয়ে দামি পুরস্কার!’
পাশাপাশি, দোলের আগের রাতে তিনি এই পুরস্কার, সম্মান নিয়ে ক্ষোভও উগরে দিয়েছেন। অনিন্দ্যের অনুযোগ, তিনি হয়তো ‘ঝাপসা আর্টিস্ট’ আর ‘ঝাপসা ছবি’ করেন। তাই তিনি কোনও সম্মানের যোগ্য নন। সে প্রসঙ্গ তুলতেই অনিন্দ্যের জবাব, ‘‘দোলের দিনে এ সব কথা থাক না। আজ সবার রঙে রং মেশানোর দিন।‘’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy