এআর রহমান। ছবি: সংগৃহীত।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে সঙ্গীতকে পাঠ্যক্রমের বাইরের কার্যক্রম হিসাবে ধরা হয়। কিন্তু এআর রহমানের মা যখন জানতে পারেন গানের দিকে তাঁর সন্তানের ঝোঁক বেশি, স্কুলের সফর থামিয়ে দেন। রহমান যাতে পুরোপুরি ভাবে গানে মনোনিবেশ করতে পারেন, সেই ব্যবস্থা করেন। সুরকারের কাছে এই ঘটনা আশীর্বাদস্বরূপ। তাঁর মতে, অন্য বিষয়ে সময় নষ্ট না করে পছন্দের বিষয় নিয়ে এগোতে পেরেছেন।
তিনি মনে করেন, অধিকাংশ অভিভাবকের ধারণা, সন্তান আগে ইঞ্জিনিয়ার বা চিকিৎসক হবে তার পরে সঙ্গীতশিল্পী হবে। চিরাচরিত বিষয়ে পঠনপাঠন বন্ধ হলে পছন্দের বিষয় সম্পর্কে আরও জানার আগ্রহ বাড়ে, মত রহমানের। তিনি বললেন, “আমি একেবারেই বলছি না, পড়াশোনা খারাপ। কিন্তু প্রত্যেক বাচ্চাকে এই অত্যাচারের মধ্যে দিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই।”
এই প্রসঙ্গে কমল হাসনের কথা তুললেন তিনি। বললেন, “কমল হাসন নিজেও স্কুলছুট। কিন্তু তাঁর জ্ঞানের ভান্ডার অপরিসীম। সিনেমা তৈরি, কবিতা আরও কত কী!” রহমানের মতে, যাঁরা স্কুলছুট, তাঁদের ভাবনা একটাই, “স্কুল ছেড়ে দিয়েছি। এ বার আমাদের অনেক কিছু শিখতে হবে। জ্ঞান বাড়াতে হবে। আমরা বোকা হয়ে থাকতে চাই না।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy