ফ্লিপকার্টের নতুন প্রস্তাবে সায় স্ন্যাপডিলের। ছবি: রয়টার্স
ফ্লিপকার্টের প্রস্তাবিত দরে শেষ পর্যন্ত রাজি হল স্ন্যাপডিল। সংস্থাটি কিনতে গত সপ্তাহেই ৯০০ থেকে ৯৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ প্রায় ৬ হাজার ১০০ কোটিরও বেশি দাম দিয়েছিল ফ্লিপকার্ট। এ বার সেই দরে সায় দিল স্ন্যাপডিল।
ফ্লিপকার্টকে সংস্থাটি বেচতে বেশ কয়েক মাস ধরেই চাপ বাড়াচ্ছিল স্ন্যাপডিলের বৃহত্তম শেয়ারহোল্ডার জাপানের সফটব্যাঙ্ক। স্ন্যাপডিলে লগ্নি বাবদ গত ২০১৬-’১৭ অর্থবর্ষে সফটব্যাঙ্কের লোকসান ছুঁয়েছে প্রায় ৬,৫০০ কোটি টাকা। ক্ষতির বোঝা কমাতেই এই তৎপরতা শুরু করে তারা। কিন্তু বাধ সাধে স্ন্যাপডিলের অন্যান্য লগ্নিকারী। শেষ পর্যন্ত মে মাসে তাদের অধিকাংশের সায় মিলেছিল। তার পরেই দু’সংস্থার মধ্যে চুক্তি (নন বাইন্ডিং টার্ম শিট) হয়।
আরও পড়ুন: অ্যান্টি-ভাইরাসের ফ্রি ভার্সন বাজারে আনল কারপারস্কি
প্রথমে স্ন্যাপডিল কিনতে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৫,৫০০ কোটি টাকা দর হেঁকেছিল ফ্লিপকার্ট। কিন্তু সংস্থার মূল্যায়ণ কম ধরা হয়েছে বলে তা খারিজ করে দেয় স্ন্যাপডিল। পরবর্তীকালে সংস্থাটি হাতে নিতে নতুন দর দেয় তারা।
ফ্লিপকার্টের প্রস্তাবিত দরে শেষ পর্যন্ত রাজি হল স্ন্যাপডিল। সংস্থাটি কিনতে গত সপ্তাহেই ৯০০ থেকে ৯৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থাৎ প্রায় ৬ হাজার ১০০ কোটিরও বেশি দাম দিয়েছিল ফ্লিপকার্ট। এ বার সেই দরে সায় দিল স্ন্যাপডিল।
ফ্লিপকার্টকে সংস্থাটি বেচতে বেশ কয়েক মাস ধরেই চাপ বাড়াচ্ছিল স্ন্যাপডিলের বৃহত্তম শেয়ারহোল্ডার জাপানের সফটব্যাঙ্ক। স্ন্যাপডিলে লগ্নি বাবদ গত ২০১৬-’১৭ অর্থবর্ষে সফটব্যাঙ্কের লোকসান ছুঁয়েছে প্রায় ৬,৫০০ কোটি টাকা। ক্ষতির বোঝা কমাতেই এই তৎপরতা শুরু করে তারা। কিন্তু বাধ সাধে স্ন্যাপডিলের অন্যান্য লগ্নিকারী। শেষ পর্যন্ত মে মাসে তাদের অধিকাংশের সায় মিলেছিল। তার পরেই দু’সংস্থার মধ্যে চুক্তি (নন বাইন্ডিং টার্ম শিট) হয়।
প্রথমে স্ন্যাপডিল কিনতে ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৫,৫০০ কোটি টাকা দর হেঁকেছিল ফ্লিপকার্ট। কিন্তু সংস্থার মূল্যায়ণ কম ধরা হয়েছে বলে তা খারিজ করে দেয় স্ন্যাপডিল। পরবর্তীকালে সংস্থাটি হাতে নিতে নতুন দর দেয় তারা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy