—প্রতীকী চিত্র।
বহু ক্ষুদ্র সংস্থাকে ব্যাঙ্ক ধার দিতে চায় না। ব্যবসা বাড়াতে পুঁজির জন্য হন্যে হয় তারা। প্রয়োজনে একটু বেশি টাকা জোগাড় করতে আতান্তরে পড়ে অনেক নিম্নবিত্ত পরিবার। একেই ব্যবসা বৃদ্ধির কাজে লাগাতে চাইছে ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলি। কিন্তু অভিযোগ, সেই পথে বাধা রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের বিধি। যেখানে বলা হয়েছে, পারিবারিক আয় বছরে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত (মাসিক গড় আয় সর্বোচ্চ ২৫,০০০ টাকা) হলেই শুধু ধার দিতে পারে ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা। ঋণের সর্বোচ্চ অঙ্ক এমন হবে, যাতে বছরে ১.৫ লক্ষ টাকার বেশি কিস্তি শোধে খরচ হবে না। ইতিমধ্যেই বিধি বদলের আর্জি জানিয়েছে ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাগুলির একাধিক সংগঠন।
মাইক্রো ফিনান্স ইনস্টিটিউশন নেটওয়ার্কের (অ্যামফিন) সিইও-ডিরেক্টর অলোক মিশ্রের দাবি, “ভারতীয় অর্থনীতির বহর ৫ লক্ষ কোটি ডলার করতে নিম্নবিত্তদের আর্থিক উন্নতি জরুরি। সে জন্য তাঁদের পুঁজি জোগাতে পারে ক্ষুদ্রঋণ সংস্থা।’’ তিনি জানান, বহু মানুষ নানা জিনিস তৈরির ছোটখাটো ব্যবসা করতে চান। কিন্তু সে জন্য ব্যাঙ্কের ঋণ পাওয়া কঠিন। ক্ষুদ্রঋণ সংস্থাকে সেই সুযোগের পুরোপুরি নিতে হলে আরবিআইয়ের বিধি বদলাতে হবে।
আর এক সংগঠন অ্যামফির রাজ্য কমিটির সেক্রেটারি কূলদীপ মাইতি এবং আরোহণ ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেসের এমডি মনোজ নাম্বিয়ার বলেন, তাঁরা বন্ধকহীন ধার দেন। ফলে তা শোধ না হলে সমস্যা হয়। তাই ঋণগুলিতে সরকারি গ্যারান্টির আবেদনও করা হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy