ফাইল চিত্র।
নতুন সরকারি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পুরনোটিতে ছোট্ট দু’টি শব্দ অদলবদল। বা দাঁড়ি-কমার এ দিক-ও দিক। পুরনোটির ইতিহাস খুঁজলে দেখা যায়, সেটিও আবার অন্য কোনও বিজ্ঞপ্তির সংশোধনী। এ ভাবেই কখন মানুষের চোখের আড়ালে বদলে যায় গোটা নিয়ম। আর শব্দের মারপ্যাঁচে এই বিধি বদলের ফাঁক গলেই বিশেষ কোনও ব্যক্তি বা শিল্প সংস্থাকে সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ ওঠে।
এ দেশে দুর্নীতির এই শিকড় উপড়ে ফেলতে নতুন সুপারিশ করল সম্প্রতি সংসদে পেশ আর্থিক সমীক্ষা। যেখানে প্রস্তাব, সরকারি নিয়মাবলিতে স্বচ্ছতা আনতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রতিটি মন্ত্রক ও দফতরকে নিজেদের সমস্ত আইন ও বিধি ওয়েবসাইটে তুলে ধরতে হবে। না-পারলে ধরে নেওয়া হবে, সেগুলি বলবৎ নেই। শব্দের মারপ্যাঁচে নয়, সব নিয়মের চূড়ান্ত চেহারা স্পষ্ট ভাষায় তুলে ধরতে হবে। মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সঞ্জীব স্যান্যাল বলেন, ‘‘এতে সাধারণ মানুষ, শিল্প-ব্যবসায়ী সেগুলি স্পষ্ট বুঝতে পারবেন।’’ তিনি জানান, এ নিয়ে বিতর্কের পরে কী মতামত মেলে, তার ভিত্তিতেই কেন্দ্র পরের পদক্ষেপ করবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy