প্রতীকী ছবি
করোনাভাইরাসের ধাক্কায় অদূর ভবিষ্যতে যদি খাদ্য সরবরাহের সমস্যা হয়! এই আতঙ্কে মুদির দোকান থেকে শুরু করে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ। ব্যতিক্রম নয় উন্নত দেশগুলি। রাষ্ট্রপুঞ্জের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) আশঙ্কা, এই প্রবণতার ফলেই বিশ্বে খাদ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি মাথাচাড়া দিতে পারে। যদিও চলতি বিপণনবর্ষে পৃথিবীতে যথেষ্ট পরিমাণে খাদ্যশস্য ও তৈলবীজ মজুত থাকবে।
করোনার মোকাবিলায় বহু দেশের বহু অঞ্চলে শিল্প, ব্যবসা-সহ বিভিন্ন কার্যকলাপ বন্ধ রাখা হয়েছে। এই অবস্থায় সাধারণ মানুষের মধ্যে তৈরি হয়েছে বেশি করে খাদ্যপণ্য কেনার প্রবণতা। এই প্রেক্ষিতে ফাওয়ের মুখ্য অর্থনীতিবিদ আব্দলরেজা আব্বাসিয়ান বলেছেন, ‘‘সরবরাহ নিয়ে কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু সমস্যা হবে খাদ্য নিয়ে আতঙ্ক ছড়ালেই।’’ অনেকে মনে করছেন, এর ফলেই বাড়তে পারে মূল্যবৃদ্ধি। তার লক্ষণও স্পষ্ট হচ্ছে ধীরে ধীরে। খাদ্যশস্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম রফতানিকারী তাইল্যান্ডে চালের দাম হঠাৎই বেড়েছে। হয়েছে ২০১৩ সালের পরে সর্বোচ্চ।
অথচ, আমেরিকার কৃষি দফতরের রিপোর্ট বলছে, চলতি বিপণনবর্ষে সারা পৃথিবীতে গমের মজুতের পরিমাণ দাঁড়াতে পারে ২৮.৭১ কোটি টন। যা আগের বছর ২৭.৭৬ কোটি ছিল। চালের পরিমাণ ১৭.৫৩ কোটি টন থেকে বেড়ে হবে ১৮.২৩ কোটি।
ভারতে কয়েকটি ভোগ্যপণ্য সংস্থা জানিয়েছে, সাবান ও স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পণ্যের দাম কমাবে তারা। বাড়ানো হবে উৎপাদন। হিন্দুস্তান ইউনিলিভার করোনা প্রতিরোধে ১০০ কোটি টাকা অনুদানের ঘোষণা করেছে। সাবান জাতীয় পণ্যের মূল্য বাড়াবে না বলে জানিয়েছে গোদরেজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy