প্রতীকী ছবি।
তেরো বছরের ছেলেটির মস্তিষ্কের মৃত্যু ঘটে গিয়েছিল। ডাক্তার তো বটেই, বাবা-মাও সব আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন। এমনকি ছেলের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দানপত্রে সইও করে ফেলেছিলেন। প্রায় অলৌকিক ভাবেই ফিরে এল ছেলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আলাবামার ঘটনা।
মার্চে দুর্ঘটনায় পড়ে খুলিতে সাতখানা চিড় ধরেছিল ট্রেনটন ম্যাকিনলের। তাকে যখন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, ১৫ মিনিট সাড় ছিল না তার। পরে সাড় ফিরলেও মস্তিষ্ক সচল হয়নি। জড় পদার্থের মতোই পড়ে ছিল সে। ট্রেনটনের বাবা-মা কঠিন সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেলেছিলেন। সইসাবুদ হয়ে যাওয়ার পরের দিন কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্র খুলে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সকলকে চমকে দিয়ে ঠিক তখনই জ্ঞান ফিরতে শুরু করে ট্রেনটনের। সে এখনও সুস্থ নয়, আবারও অস্ত্রোপচার হবে। কিন্তু সে উঠে বসছে, গোটা গোটা বাক্যও বলতে পারছে। ট্রেনটন বলছে, ওর মনে হচ্ছিল ও ফাঁকা মাঠের মধ্য দিয়ে হাঁটছে। সেখান থেকে কী করে হাসপাতালের বিছানায় আবার চোখ খুলল সে জানে না। ‘‘ভগবান ছাড়া কেউ জানে না!’’ মা জেনিফার রেইনড্লও বলছেন, ‘‘ছেলে জীবনে ফেরার আগে এক বার স্বর্গ থেকে ঘুরে এসেছে। আর কোনও ব্যাখ্যা নেই আমাদের কারও কাছেই।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy