টাইটানিক ২।
১৯১২ সালের ভয়ঙ্কর স্মৃতিকে ফিরিয়ে দিয়ে ফের সমুদ্রে ভাসতে চলেছে টাইটানিক। তবে এ বার আরও সুসজ্জিত এবং আধুনিকতার ছোঁয়া রয়েছে তার মধ্যে। নাম দেওয়া হয়েছে ‘টাইটানিক ২’। ২০১৮-র মধ্যেই সমুদ্রে সাঁতরাবে সে, দাবি নির্মাণ সংস্থার। অস্ট্রেলীয় ব্যবসায়ী ক্লাইভ পালমারের ব্লু স্টার লাইন সংস্থা এটিকে চৈরি করছে। প্রথম টাইটানিক জাহাজটিও তৈরি করেছিল এই সংস্থাই। টাইটানিক ২ যেন প্রথম টাইটানিকেরই যমজ। কিন্তু নিরাপত্তা ও বিনোদনের কথা মাথায় রেখে অনেক কিছু রদবদল করা হয়েছে এর। ২৭০ মিটার লম্বা, ৫৩ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট টাইটানিক ২-এও রয়েছে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির আসনের ব্যবস্থা।
কী রয়েছে এই জাহাজে?
• এতে রয়েছে হেলিপ্যাড।
• প্রত্যেক যাত্রীর জন্য লাইফবোট।
• প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণি মিলিয়ে মোট ৮৪০টি কেবিন রয়েছে।
• যাত্রী ধারণ ক্ষমটা বাড়িয়ে করা হয়েছে ২,৪৩৫। এবং জাহাজের কর্মী থাকবেন ৯০০ জন।
• থাকবে জিপিএস সিস্টেম।
• জাহাজটি তৈরি করতে খরচ ৩০০-৪০০ মিলিয়ন পাউন্ড।
• প্রথম সফর শুরু হবে চিনের ঝিয়াংসু থেকে। গন্তব্যস্থস আরব আমিরশাহির দুবাই।
জাহাজের ভিতরের সজ্জা।
১৯১২-র ১৫ এপ্রিলে অতলান্তিক সাগরে হিমশৈলের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যায় বিশ্বের অন্যতম অভিজাত জাহাজ টাইটানিক। মারা গিয়েছিল দেড় হাজার যাত্রী। টাইটানিকের যাত্রা শুরু হয়েছিল সাউদাম্পটন থেকে থেকে নিউইয়র্ক।
আরও পড়ুন...
হিমশৈলের দাপটে মৃত দেড় লক্ষ পেঙ্গুইন
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy