Advertisement
০৫ নভেম্বর ২০২৪
Rishi Sunak

Rishi Sunak: প্রধানমন্ত্রী হলেই চিনের বিরুদ্ধে কঠোর নীতি! শেষ দফার দৌড়ে অঙ্গীকার ঋষির

সম্প্রতিই ঋষির বিরুদ্ধে চিনের প্রতি নমনীয় মনোভাব দেখানোর অভিযোগ এনেছিলেন তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী। জবাবে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন ঋষি।

ঋষি সুনক।

ঋষি সুনক।

সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২২ ১৮:৫৪
Share: Save:

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী ঋষি সুনক জানিয়েছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে আগে চিনের বিরুদ্ধে কঠোর নীতি নেবেন। কারণ তিনি মনে করেন এশিয়ার এই ‘সুপার পাওয়ার’ আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তো বটেই তাঁর দেশের জন্যও ক্ষতিকর।

১০ ডাউনিং স্ট্রিটের লড়াইয়ের এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছেন ঋষি। শেষ পর্যায়ের লড়াইয়ে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রিটেনের বিদেশ সচিব লিজ ট্রাস। এই ট্রাসই দিন কয়েক আগে ঋষির বিরুদ্ধে চিনের প্রতি নমনীয় মনোভাব দেখানোর অভিযোগ করেছিলেন। এ দিকে, চিনের সংবাদপত্রেও, ঋষির প্রশংসা করে লেখা হয়েছিল, তিনি ব্রিটেন এবং চিনের সম্পর্কের গুরুত্ব বোঝেন। যা জানার পর থেকেই ব্রিটেনের পার্লামেন্টের চিন বিদ্বেষীরা গেল গেল রব তুলেছিলেন। সোমবার ঋষি সেই সব সমালোচনারই জবাব দিলেন মনে করছেন ব্রিটেনের রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। তবে একইসঙ্গে তাঁদের অনেকের মত, প্রতিদ্বন্দ্বীর সমালোচনার জবাব দিতে যে ভাবে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন ঋষি, তাতে তাঁর যুদ্ধ জয়ের মরিয়া চেষ্টাও কিছুটা প্রকাশিত হয়ে পড়েছে।

ঋষি বলেছিলেন, ব্রিটেনের সংস্কৃতিকে যে ভাবে ক্রমশ প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে চিন, তা প্রথম দিন থেকে বন্ধ করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী হলে তিনি কী কী করবেন, তারও লম্বা তালিকা দিয়েছেন ঋষি। তার মধ্যে অন্যতম চিনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উপর নিয়ন্ত্রণ এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলি থেকে চিনের কমিউনিস্ট পার্টির সংগঠন গুলিকে বের করে দেওয়া। ঋষির সমালোচকরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী হওয়ার লড়াই জেতার এই মরিয়া চেষ্টা ঋষির বিপক্ষেও যেতে পারে।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE