তৃণমূলের চেয়ারপার্সন পদে পুনর্নির্বাচিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মালা দিয়ে স্বাগত।
জোর করে কাউকে দলে নেব না। জানিয়ে মমতা বললেন দলে একটা সামঞ্জস্য থাকবে। দলের একটাই গ্রুপ থাকবে।
প্রথম ওয়ার্কিং কমিটির মিটিং দিল্লিতে হবে।
ঘরকে মজবুত করো। বিজেপিকে কেন্দ্র থেকে হটাতে হলে নিজেদের ঘর সামলান। দু’বছরে নিজেদের এত শক্তিশালী করুন যে ৪২টি আসনই দল পায়।
দলে কেউ কারও সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়াবেন না, দলই শেষ কথা।
জীবনে একবারও কাউন্সিলর হননি উনি (রাজ্যপাল), অথচ সব বিষয়ে পরামর্শ দেবেন বলে ডেকে পাঠাচ্ছেন। কেন ওঁর পরামর্শ শুনবো। বললেন মমতা।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নোট বন্দির পর বাড়ির মেয়েদের লক্ষ্মীর ভাঁড়গুলো অকেজো হয়ে গিয়েছিল, সেই থেকেই লক্ষ্মীর ভান্ডারের ভাবনা, জানালেন মমতা।
‘‘কিছু বললেই পেগাসাস। পেগাসাস দুর্বিষহ নাভিশ্বাস উঠেছে। অভিষেক-পিকের ফোন ট্যাপ করেছে এটা প্রমাণিত হয়ে গিয়েছে।’’ মমতা বলেন, ‘‘দুর্যোধন দুঃশাসন এঁদর কুশাসনের জ্বালায় গলায় দড়ি দিত’।’
কংগ্রেস বিজেপির হয়ে ভোট করে দেয়, বললেন মমতা
পদ্মসম্মান নিয়ে মমতা বললেন, পদ্মভূষণ রাজনৈতিক দূষণে পরিণত হয়েছে, সন্ধ্যা দিকে অসম্মান করা হয়েছে।’’
বাজেটের সমালোচনা করে মমতা বললেন, বাজেটে হিরের দাম কমেছে, মানুষের জন্য একটুও ভাবেনি কেন্দ্র। ডাল-ভাতের কথা ভাবা হয়নি। হিরের দাম কমিয়েছে।
‘‘তৃণমূল যদি বাংলা থেকে সিপিএমকে তাড়াতে পারে, তবে কেন্দ্রেও পারবে’’, কেন্দ্রে ক্ষমতা থেকে বিজেপিকে সরানো প্রসঙ্গে বললেন মমতা।
সর্বভারতীয় রাজনৈতিক দল হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে তৃণমূল, মনে করিয়ে দিয়ে মমতা বললেন, ‘‘আপনারা বাংলা সামলান, আর আমাকে বলুন আপনি দেশ থেকে বিজেপিকে হটান।’’
তাঁকে সমর্থনের জন্য সকলকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বক্তৃতা শুরু করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলকে কেন সর্বভারতীয় তৃণমূল করা হয়েছে তার ব্যখ্যা দিলেন দলনেত্রী।
দলের সাংগঠনিক নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দলের চেয়ারপার্সন পদে জয়ী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘোষণা করলেন নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
সকাল ১১টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত তৃণমূলের চেয়ারপার্সন পদে মনোনয়নের সময় দেওয়া হয়েছিল। মমতার বিরুদ্ধে কেউ মনোনয়ন জমা দেননি।
দলীয় সাংগঠনিক নির্বাচনে যোগ দিতে নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে পৌঁছলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রয়েছেন ফিরহাদ হাকিম, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মদন মিত্র-সহ দলের নেতা, সাংস এবং বিধায়কেরা।
তৃণমূলের ওয়ার্কিং কমিটির সদস্য সংখ্যা ১১ জন। সেই কমিটিতে কারা থাকছেন, কারা বাদ যাচ্ছেন, সেদিকে নজর থাকছে।
সাংগঠনিক নির্বাচনে দলের সভাপতি পদে (চেয়ারপার্সন) প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আগ্রহীদের মনোনয়নের জন্য সুযোগ দিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। সংবিধান মেনেই হবে নির্বাচন। রিটার্নিং অফিসার পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নির্বাচনের পর্যবেক্ষক হিসেবে থাকছেন বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক এবং বিশিষ্টজনেরা। নেতাজির ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এই সাংগঠনিক নির্বাচনে দলের সাংসদ, বিধায়ক ও বিভিন্ন শাখা সংগঠনের পদাধিকারী-সহ মোট দেড় হাজার প্রতিনিধি থাকবেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy