পঞ্চায়েত ভোটের দায়িত্ব প্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীদের ভোটদানের ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন। —ফাইল চিত্র।
আগামী শনিবার ৮ জুলাই পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েত ভোট। তার আগে রাজ্যে যে সব সরকারি কর্মচারী ভোটের কাজে অন্যত্র ব্যস্ত থাকবেন, তাঁদের ভোটদানের ব্যবস্থা করেছে নির্বাচন কমিশন ও রাজ্য সরকার। পঞ্চায়েত ভোটের ৬ দিন আগে থাকতে এই ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। রবিবার থেকে শুরু হওয়া এই ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া চলবে সোমবার ও মঙ্গলবার।
ভোটকর্মীরা নিজেদের এলাকার বিডিয়ো অফিসে গিয়ে ভোটদান করছেন। প্রশাসন সূত্রে খবর, ভোটগ্রহণের প্রথম দিন ছিল রবিবার। ছুটির দিন থাকায় এ দিন সরকারি কর্মচারী তথা ভোটকর্মীদের মধ্যে ভোটদানের ব্যাপারে খুব বেশি উৎসাহ দেখা যায়নি। প্রশাসনিক কর্তাদের আশা, সোম ও মঙ্গলবার সরকারি কর্মচারী তথা ভোটকর্মীরা বেশি সংখ্যায় ভোটদান করবেন।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য সরকারি কর্মচারী তথা ভোটকর্মীদের ১৪ নম্বর ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে। এ ছাড়াও তাঁদের দেখাতে হবে ভোটকর্মী হিসেবে নিয়োগপত্র ও সচিত্র ভোটার পরিচয়পত্র। এর পর সংশ্লিষ্ট ভোটকর্মীকে দেওয়া হবে তাঁর প্রাপ্য ব্যালট পেপার। পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার পর সেখানেই সিল করা বাক্সে ব্যালট জমা দিতে হবে।
ভোটদান হয়ে গেলেই ভোটের কাজে নিযুক্ত ভোটকর্মীদের তাঁদের কর্মস্থলে পাঠানো হবে। ইতিমধ্যে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে পরিবহণ দফতর ভোটের কাজে লাগানোর জন্য বেসরকারি বাস, ট্যাক্সি-সহ সব ধরনের গাড়ির বন্দোবস্ত করে রেখেছে। ভাড়ায় নেওয়া গাড়িগুলিকে কী পরিমাণ ভাড়া দেওয়া হবে, তাও নির্ধারণ করে দিয়েছে পরিবহণ দফতর। তবে পরিবহণ দফতরের ঠিক করে দেওয়া ভাড়ায় খুশি নন বেসরকারি বাস ও ট্যাক্সি মালিকরা। পরিবহণ দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটে যে অর্থে বেসরকারি গাড়িগুলিকে ভাড়া নিয়েছিল কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন, সেই পরিমাণ অর্থেই পঞ্চায়েত ভোটে গাড়ি ভাড়া নেওয়া হচ্ছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy