পড়ুয়াদের নির্ভুল শিক্ষাদানে এআই প্রযুক্তির ব্যবহারের ভাবনা নিয়ে এগোচ্ছে রাজ্য। —প্রতীকী চিত্র।
রাজ্যে শিক্ষাব্যবস্থায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যবহারের বিষয়ে কী কী পদক্ষেপ করা যায়, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে সরকার। এ জন্য গঠন হল বিশেষ টাস্ক ফোর্স। যে সদস্যরা আগামী ১৫ মার্চের মধ্যে তাঁদের পরামর্শ এবং পরিকল্পনার কথা জানাবেন।
শিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, রাজ্যের বুনিয়াদি স্তর থেকে উচ্চশিক্ষায় কী ভাবে এআই-র সুবিধা নেওয়া যায়, কী ভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে পড়ুয়াদের শিক্ষাদান আরও ভাল ভাবে করা যায়, এই সব বিষয় মাথায় রেখে এই টাস্ক ফোর্স গঠন করা হয়েছে। ৮ সদস্যের টাস্ক ফোর্সে রয়েছেন মৌলানা আবুল কালাম আজাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সৈকত মিত্র। রয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের ভাইস চেয়ারপার্সন কৌশিকী দাশগুপ্ত, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়, ম্যাকাউটের চেয়ারম্যান নবারুণ ভট্টাচার্য, বিভাগীয় প্রধান সোমদত্তা চক্রবর্তী, বঙ্গবাসী কলেজের অধ্যাপক সপ্তর্ষি গোস্বামী প্রমুখ। তাঁদের এ ব্যাপারে সহায়তা করবেন উচ্চশিক্ষা দফতরের বিশেষ সচিব শিলাদিত্য বসু রায়।
শিক্ষা দফতর সূত্রে খবর, ওই টাস্ক ফোর্স ইতিমধ্যে এ নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। চ্যাট জিপিটি নামে একটি এআই অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার হয় সারা বিশ্বে। এটি কোনও অ্যান্ড্রয়েড বা গুগলের অ্যাপ নয়। এর বেশ কিছু সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে। তবে পড়াশোনার ক্ষেত্রে এই এআই অ্যাপ্লিকেশনের সুবিধা নেওয়া যায়। কত দ্রুত এবং নির্ভুল ভাবে শিক্ষার্থীদের শেখানো যায়, কী ভাবে এআই-এর উপযোগিতা এবং সহযোগিতা দেওয়া যায়, সেই বিষয়ে পরামর্শ দেবে ওই টাস্ক ফোর্স। তা ছাড়া, উচ্চ মাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীদের পাঠক্রমে একটি বিষয় হিসেবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে যোগ করার কথাও পরিকল্পনার মধ্যে রেখেছেন বিশেষজ্ঞরা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy