প্রতীকী ছবি।
উত্তর ২৪ পরগনার মাটিয়া থানা এলাকার বছর পনেরোর একটি মেয়ে নিখোঁজ হয় ২৩ জুলাই। তার সঙ্গে রয়েছে মোবাইল ফোন। অথচ সেটার টাওয়ার লোকেশন শনিবার পর্যন্ত খুঁজে পায়নি পুলিশ! ফলে ওই কিশোরীকে উদ্ধার করা যায়নি।
ওই নাবালিকার মায়ের অভিযোগ, তাঁর মেয়ে মোবাইল নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফেরেনি। আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে খোঁজখবর করেও মেয়েকে না-পেয়ে ২৫ জুলাই মাটিয়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করে মোবাইল নম্বরটিও দিয়ে আসেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশ এখনও তাঁর মেয়ের কোনও হদিস দিতে পারেনি।
মাটিয়া থানা জানিয়েছে, মোবাইল ফোনের টাওয়ার লোকেশন এক-এক সময় এক-এক জায়গায় দেখাচ্ছে। ফোন করলে ‘সুইচড অফ’ বলছে। ওই নাবালিকা নিখোঁজের ১৫ দিনের মাথায় টাওয়ার লোকেশন দেখিয়েছিল কলকাতায়! অথচ সেই মোবাইলেরই টাওয়ার লোকেশন সম্প্রতি মহারাষ্ট্রে দেখাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ওই মামলার তদন্তকারী অফিসার!
প্রশ্ন উঠছে, একটি মোবাইলের টাওয়ার লোকেশন ‘ট্র্যাক’ করতে এক মাসের বেশি সময় লেগে গেলে তত ক্ষণে তো সেই মেয়ে ভিন্ রাজ্যে পাচার হয়ে যাবে! এত সময় কেন লাগে পুলিশের? কেনই বা এই ধরনের বিষয় সঙ্গে সঙ্গে জেলার অ্যান্টি হিউম্যান ট্র্যাফিকিং ইউনিট (এএইচটিইউ) বা মানব পাচার প্রতিরোধ শাখাকে জানানো হয় না?
মাটিয়া থানার দাবি, এই ধরনের নিখোঁজের ঘটনা এএইচটিউ-কে জানানো হয়। তাদের ইউনিট তাড়াতাড়ি মহারাষ্ট্রে যাচ্ছে ওই কিশোরীর খোঁজে। এই বিষয়ে বক্তব্য জানতে বসিরহাট থানার অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার চন্দন ঘোষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন কেটে দেন। হোয়াটসঅ্যাপে পাঠানো বার্তারও উত্তর দেননি তিনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy