(বাঁ দিকে) উদ্বোধনের পরে জলপাইগুড়ির তৃণসাথীর পুজো মণ্ডপে পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব। (ডান দিকে) দীপাবলি উপলক্ষে আলোর মালায় সেজেছে শিলিগুড়ির সেবক রোড। বৃহস্পতিবার রাতে। ছবি: সন্দীপ পাল ও বিশ্বরূপ বসাক।
শিলিগুড়ি
বিবেকানন্দ ক্লাব: প্রায় ৯০০ কেজি তামার কারুকার্য থাকছে মণ্ডপে। গ্লোব ট্রটার্স স্পোর্টিং ক্লাব: রাজস্থানের গজমন্দিরের আদলে মণ্ডপ। তরুণ সঙ্ঘ: মণ্ডপ তৈরি হয়েছে তিন লক্ষ পঁচিশ হাজার নারকেলের মালা দিয়ে। সঙ্গে আলোর তোরণ, রকমারি আলোকসজ্জা। বিধান স্পোর্টিং ক্লাব: সুর্বণ জয়ন্তী বর্ষে থিম ‘মায়ের রান্নাঘর’। কুঁড়েঘরে থাকছে উনুন, হাঁড়ি-কড়াই, খুন্তি— সবই। বাজেট প্রায় ১২ লক্ষ। রয়্যাল ট্রর্টাস ক্লাব: থিম তারাপীঠ। তারাপীঠের চার সেবাইত আসছেন পুজো করতে। তিন দিন ধরে হোম-যজ্ঞ। দক্ষিণ ভারতনগর স্পোর্টিং ক্লাব: ৪৬তম বর্ষ। প্লাইউড দিয়ে তৈরি ফুলের আদলে মণ্ডপ। পুজো সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে সমাজসেবা।
মালদহ
পল্লিশ্রী ৮৬: ধানের তুস দিয়ে তৈরি মণ্ডপ, চন্দননগরের আলোকসজ্জা। কুতুবপুর বিপ্লবী সঙ্ঘ: স্থায়ী মন্দিরে পুজো, নিয়মনিষ্ঠাই পুজোর আকর্ষণ। ঝলঝলিয়া যুবকবৃন্দ: গ্রাম্য পরিবেশের আদলে পুজো মণ্ডপ, আলোক চন্দননগরের। ইউথ ক্লাব: মৌচাকের আদলে পুজো মণ্ডপ, চন্দননগরের আলোয় থাকবে কার্টুন চরিত্র। জামতলি দক্ষিণা কালী: ৭৬ বছরের পুজো। যিনি কৃষ্ণ, তিনি কালী— দেখানো হবে ‘লাইভ’। দিশারী ক্লাব: ঝিনুক দিয়ে তৈরি পুজো মণ্ডপ। বুলবুলচণ্ডী বাজার সর্বজনীন: ৪৫ ফুটের প্রতিমা। বিসর্জনে বাজির প্রদর্শনী। আইহো বাজার সর্বজনীন: ৩৫ ফুটের প্রতিমা, বাজার জুড়ে অভিনব আলোকসজ্জা। মধ্যক কেন্দুয়া পল্লী উন্নয়ন সমিতি: থিম সার্জিক্যাল অ্যাটাক। এলইডি আলোয় সাজবে মণ্ডপ। মঙ্গলবাড়ি বাঘা যতীন সঙ্ঘ: কাল্পনিক মন্দিরের আদলে পুজো মণ্ডপ। গাজল কদুবাড়ি দেশবন্ধু ক্লাব: শীতল পাটি, চুমকি দিয়ে তৈরি পুজো মণ্ডপ। চাঁচল টেন জুয়েলস: রাজস্থানের বাঁশঘর মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। চাঁচল যুবকবৃন্দ: ১০ মাথার কালী, পুজো হয় কালীপুজোর আগের রাতে, ভূত চতুর্দশীতে। মালতীপুর কালীবাড়ি: ৩০০ বছরের পুরনো পুজো। চাঁচল রাজবাড়ির পুজো বলে পরিচিত। হরিশ্চন্দ্রপুর রক্তবিন্দু ক্লাব: ১১ হাতের দর্শনীয় প্রতিমা। পিপলা জলকালী সর্বজনীন: পুকুরের মাঝখানে মণ্ডপে পুজো হয়। রতুয়া লস্করপুর সর্বজনীন: ১৩ হাতের দেবী প্রতিমা। স্থায়ী মন্দিরে পুজো। প্রতিষ্ঠাতা মুসলিম জমিদার।
দক্ষিণ দিনাজপুর
মিলন সঙ্ঘ: কাশ্মীরের গোলাপবাগের আদলে মণ্ডপ। মহাপ্রভুর স্নিগ্ধ রূপের আদলে অস্ত্রহীন কালীমূর্তি। সাড়ে তিন নম্বর মোড় ক্লাব: তন্ত্রসাধনের মাধ্যমে কালীর আরাধনার দৃশ্য ফুটে উঠবে মণ্ডপে। বাদামাইল বিবাদীসু সঙ্ঘ: মণ্ডপে কৃষকের জীবন তুলে ধরা হয়েছে। বালুরঘাট ক্লাব: মাদুর-পাটি দিয়ে তৈরি মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। খেয়ালী সঙ্ঘ: রংবেরঙের ছাতা দিয়ে মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। যুবশ্রী ক্লাব: চাটাই দিয়ে তৈরি মণ্ডপে কারুকার্যের ছাপ। বুড়া কালীবাড়ি: শহরের প্রাচীনতম ও নানা ইতিহাসের সাক্ষী এই কালীমন্দিরে অধিষ্ঠিত কষ্টিপাথরের কালী। পঞ্চমুণ্ডির আসন: মেড়ার মাঠের পাশে জঙ্গলে এক কালীসাধক পঞ্চমুণ্ডির আসন প্রতিষ্ঠা করে চালু করেন কালীপুজো। আজও সেখানে পূজিত হন দেবী।
উত্তর দিনাজপুর
মুনলাইট ক্লাব: রাজস্থানের আলিয়াদ রাজপ্রাসাদের আদলে মন্ডপ। কালীর দু’পাশে রাম-লক্ষ্মণ। রমেন্দ্রপল্লি সর্বজনীন: পদ্মফুল, জলাশয় ও পরিবেশকে থিম করে মণ্ডপ। পৌরানিক কাহিনী অবলম্বনে তিনটি রূপে কালী। বিপিএস ক্লাব: দক্ষিণ ভারতের কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। মহাভারতের কাহিনী অবলম্বনে একাধিক মডেল। নেতাজি পাঠাগার ক্লাব: গ্রাম বাংলার কুটির ও হস্তশিল্পকে থিম করে কাল্পনিক মন্দিরের আদলে মণ্ডপ। ইসলামপুর আমবাগান কলোনি: ৪০তম বর্ষে মূল আকর্ষণ ২১ হাত কালী, ২২ হাত শিব। সুকান্ত সঙ্ঘ ইসলামপুর: এ বার ৩০তম বর্ষে মূল আকর্ষণ বাশের মণ্ডপসজ্জা। রবীন্দ্র স্পোটিং ক্লাব: এ বার ২২তম বর্ষে থার্মোকল ও চট দিয়ে মণ্ডপ। জাগরণী সঙ্ঘ: ‘রথের সাজেই মায়ের তরী’ থিমে মণ্ডপ।
আলিপুরদুয়ার
রবীন্দ্র সঙ্ঘ: ৫৯ বছরের পুজো। উদ্যোক্তারা জানান, তৈরি হচ্ছে কাল্পনিক মন্দির। সবুজ সঙ্ঘ: ভূত চর্তুদশীর রাতে হয় মহাকালী পুজো। ১০ হাত ১০ পা ও ১০ মাথার মহাকালী। কাঁঠালতলা সারদা সঙ্ঘ: পুরনো মন্দিরে সামনে ধ্যানরত সাধু, মন্দির ঘিরে গাছের ঝুরি দিয়ে তৈরি আবহ। রেল টিটিদের পুজো: রেলকর্মীদের এই পুজোয় এ বার হাঁসের আদলে মণ্ডপ। নাম হসংরাজ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy