প্রতীকী ছবি।
উপনির্বাচনের লড়াই শুরু শান্তিপুরে। বিজেপি সাংসদ জগন্নাথ সরকার জিতেছিলেন এই আসনে। তিনি ইস্তফা দেওয়াতেই হচ্ছে ভোট। আগামী ৩০ অক্টোবর সেই ভোটের জন্য বৃহস্পতিবার মনোনয়ন জমা দিলেন শান্তিপুরের তৃণমূল, কংগ্রেস এবং সিপিএম প্রার্থী।
দলের বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্বকে সঙ্গে নিয়েই মনোনয়ন জমা দেন তৃণমূল প্রার্থী ব্রজকিশোর গোস্বামী। রানাঘাটে মহকুমা শাসকের দফতরে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের হাতে মনোনয়নপত্র জমার সময় উপস্থিত ছিলেন যুব তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সায়নী ঘোষ। জয়ের ব্যাপারে প্রত্যয়ী সায়নী বলেন, ‘‘মোদি ম্যাজিক শেষ হয়ে গিয়েছে। এখন গোটা রাজ্য জুড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে উন্নয়ন চলছে। আমরা সম্প্রতি তিনটি আসনে জিতলাম। বাকি চারটি আসনের উপনির্বাচনেও জিতব। এর পর শুধু বিজেপির চলে যাওয়ার পালা।’’ মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর তিনি যে শান্তিপুরের ভূমিপুত্র সে কথা মনে করিয়েছেন ব্রজকিশোর।
শান্তিপুর আসনের জন্য মনোনয়ন দিয়েছে এ রাজ্যে শূন্যে নেমে যাওয়া সিপিএম এবং কংগ্রেস। তাঁরা অবশ্য জোট করে লড়ছে না। সিপিএমের সোমেন মাহাত মনোনয়ন জমা দিয়ে দাবি করেছেন তাদেরকেই মানুষ জেতাবে উপনির্বাচনে। কংগ্রেসর সঙ্গে জোটের প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘‘আমার তরফ থেকে কংগ্রেসকে প্রার্থী না দেওয়ার আবেদন জানানো হবে।’’ এই আবেদন কংগ্রেসের কাছে পৌঁছেছে কি না জানা নেই। কিন্তু বৃহস্পতিবারই কংগ্রেস ওই কেন্দ্রে প্রার্থী হিসাবে রাজু পালের নাম ঘোষণা করেছে। বিজেপি এই কেন্দ্রে প্রার্থী করেছে নিরঞ্জন বিশ্বাসকে। মমতা হাওয়ায় বিজেপি এই আসন ধরে রাখতে পারে কি না তা জানা যাবে নভেম্বরের শুরুতেই।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy